বিকাশ অ্যাপ ২০২৩। বিকাশের অ্যাপের মাধ্যমে আয় করের টাকা কিভাবে জমা দিবেন?

বিকাশের অ্যাপের মাধ্যমে আয় করের টাকা দেওয়া নিয়ম

১। বিকাশ অ্যাপ কি?

বিকাশ একটি পণ্য ও পরিষেবা প্রদানকারী কোম্পানি যা বাংলাদেশে বিভিন্ন ডিজিটাল ফিন্যান্স সেবা প্রদান করে। বিকাশ এর মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিভিন্ন লেনদেন, বিল পরিশোধ, টাকা প্রেরণ, মোবাইল টাকা ওটানো

২। বিকাশের অ্যাপের মাধ্যমে আয়করের টাকা কিভাবে জমা দিবেন?

আয়করের টাকা বিকাশ/রকেট এর মাধ্যমে খুব সহজেই পরিশোধ করা যায়। এ অর্থ পরিশোধের জন্য আপনাকে কোন অতিরিক্ত ফি পরিশোধ করতে হয় না। তাছাড়া আয়কর পরিশোধের জন্য ব্যাংকে গিয়ে কোন চালান বা পে-অর্ডার এর করার প্রয়োজন হয় না।

বিকাশ/রকেটে এ আয়কর পরিশোধের জন্য আপনার বিকাশ/রকেট অ্যাপ আপডেট করে নিতে হবে। আপডেট থাকলে আপনি Income Tax Payments সিলেক্ট করে প্রবেশ করবেন। তারপর ই-পেমেন্ট ট্যাবে আপনার ই-টিআইএন নম্বর দিয়ে Verify ট্যাবে ক্লিক করলে সিস্টেম হতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাবতীয় তথ্য প্রদর্শণ করবে। এরপর আপনার আয়কর এর পরিমান ও ইমেইল লিখে আয়কর পরিশোধ করবেন (চিত্র সংযুক্ত)। মেইল এ্যাড্রেস অবশ্যই দিবেন, মেইলে চালান/অর্থ পরিশোধের রিসিপ্ট পাবেন। কোড বলতে আপনার আয়কর জোনের কোড দিবেন।

৩। বিকাশের অ্যাপের মাধ্যমে টাকা দেওয়া নিয়ম

বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে আয় করে টাকা পেতে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবে:

অ্যাপ ইনস্টল করুন এবং একটি একাউন্ট খুলুন, যদি এখনো খুলেন নি.

আপনি কিভাবে আয় করতে চান, সেটা বিচার করুন। আপনি আপনার পেশাদার সম্পদ, ব্যবসা, সেবা, প্রকৃতি, ইউটিউব চ্যানেল, অনলাইন শিক্ষা ইত্যাদি মাধ্যমে আয় করতে পারেন।আপনার আয় স্বল্প পরিমাণে বা বেশি পরিমাণে যাচাই করুন।আপনার আয় সম্পর্কে বিকাশ অ্যাপে যেভাবে আপডেট দেন, তা নির্দিষ্ট করুন।

যখন আপনি টাকা পেতে চান, তখন বিকাশ অ্যাপে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করুন এবং আপনার আয় প্রতিষ্ঠান প্রদান করুন।

৪। বিকাশের অ্যাপের মাধ্যমে আয় করের টাকা দেওয়া নিয়ম 

বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে আয়কর টাকা জমা দেওয়ার পরিপ্রেক্ষ্য সামনে আসতে পারে, তবে নিম্নলিখিত সাধারণ পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আপনি আয়কর টাকা জমা দিতে পারেন:

ট্যাক্স ইনফরমেশন সিস্টেম (TIN) নম্বর- আপনি আয়কর সম্পর্কিত যে কোন তথ্য পেতে আপনার ট্যাক্স ইনফরমেশন সিস্টেম (TIN) নম্বর সাথে জমা দিতে হবে।

পরিবারের নাম- আপনি আয়কর সম্পর্কিত পরিবারের সদস্যদের নাম এবং তাদের পর্যাপ্ত তথ্য প্রদান করতে হবে.

আয়ের বিবরণ- আপনি কোন ধরনের আয় আসছে তা সঠিকভাবে তৈরি করতে হবে, যেমন বেতন, ব্যবসা, সুকুর, ইউনিট ট্রাস্ট, ইউনিট সেকরিটিজ, ইউন

আয়ের স্তর জানুন- আয় করের জন্য আপনার আয়ের স্তর জানা গুরুত্বপূর্ণ।

আয়ের বিবরণ- আপনার আয়ের বিবরণ এবং তার সঠিক তথ্য প্রদান করুন, যেমন বেতন, ব্যবসা, ইউনিট

পেমেন্ট অপশন সেট আপ- আপনি যে কোন পেমেন্ট অপশন সেট আপ করতে পারেন, সবচেয়ে সাধারণ পেমেন্ট অপশন হলো আপনার ব্যাংক একাউন্ট সংযোগ করা।

আয়ের উৎস নির্ধারণ- আপনার আয়ের উৎস স্পষ্টভাবে নির্ধারণ করুন, যেমন পেশাদার সম্পদ, ব্যবসা, সেবা, অনলাইন বিপণি, ব্লগিং, ইউটিউব ভিডিও প্রয়োগ, ইত্যাদি।

আয়ের প্রাধিকৃত্য-  আপনার আয়ের প্রাধিকৃত্য নির্ধারণ করুন, এটি সাধারণভাবে প্রাত্যক্ষ বা পার্ট-টাইম আয়ের প্রাধিকৃত্য হতে পারে।

অর্থনৈতিক পরিস্থিতির নিরীক্ষণ- আপনার ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক ভালো হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *