জমি-জমা সংক্রান্ত

জমির দাগনামা ও খতিয়ান বা রেকর্ড। কি ভাবে পুরোনো জমি বের করা যায়?

 জমি দাগনামা ও খতিয়ান বা রেকর্ড দিয়ে জমি বের করা

 

 

১.পুরোনো জমি জমা ডকুমেন্ট বের করা জন্য কি কি কাগজপত্র লাগে?

 

পুরোনো জমি জমা ডকুমেন্ট বের করার জন্য নিম্নলিখিত কাগজপত্র প্রয়োজন হতে পারে

 

১. মৌলিক ডকুমেন্টগুলি

  • জমির দাগনামা (ডিড মুলত‌ খতিয়ান বা রেকর্ড অফ সাফা)
  • দাগের রেকর্ড সংক্রান্ত হালনাগাদ কাগজপত্র, যদি থাকে

 

২. মালিকানার প্রত্যয়

 

  • জমির মালিকানার নামের ডকুমেন্ট (দলিল বা খরিদনমা, যদি থাকে)
  • মালিকানার আইডেন্টিটি প্রমাণপত্র (যেমন আইড কার্ড, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স)

 

৩. আধারিক ডকুমেন্টগুলি

 

  • জমির উপযুক্ত আধারিক ডকুমেন্ট (যেমন এসএসআই নম্বর কার্ড, বৃত্তান্ত সারটিফিকেট)
  • বর্তমান মালিকানার প্রত্যয়
  • যদি জমি আপনার নয় এবং আপনি এটি কেনার প্রত্যয় দেখাতে চান, তাহলে বর্তমান মালিকের নম্বর কার্ড বা অন্যান্য আধিকারিক ডকুমেন্টগুলি

মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, আপনার এলাকার স্থানীয় আইনের নির্দিষ্ট আবাসিক প্রমাণপত্র বা অন্যান্য ডকুমেন্টগুলির প্রয়োজনও হতে পারে। আপনি আপনার স্থানীয় অফিস বা অধিকরণে যোগাযোগ করে সঠিক তথ্য জানতে পারেন।

 

২. জমির দাগনামা ও খতিয়ান

 

জমির দাগনামা ও খতিয়ান বা রেকর্ড কি ভাবে জমির মালিক বের করা যায়

জমির দাগনামা ও খতিয়ান রেকর্ড তথ্য সংরক্ষণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে, জমির মালিকের নাম, জমির পরিমাণ, অবস্থান ইত্যাদি তথ্য খতিয়ান ও দাগনামা দ্বারা সংরক্ষিত হয়।

জমির দাগনামা প্রাধিকৃত সরকারী দপ্তরে (যেমন আপরাধ দপ্তর, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন অধিদপ্তর) অথবা অনলাইনে সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে জমা দেওয়া যেতে পারে। আপনি স্থানীয় কাউন্সিল বা স্থানীয় প্রাধিকৃত দপ্তরে যাওয়া পারেন এবং আবশ্যক কাগজপত্র সহ আবেদন করতে পারেন।

খতিয়ান প্রক্রিয়াও সাধারণভাবে স্থানীয় কাউন্সিল বা স্থানীয় প্রাধিকৃত দপ্তরে অথবা অনলাইনে সম্পন্ন হতে পারে। আপনার জমির বিবরণ, মালিকের তথ্য ইত্যাদি প্রদান করতে হতে পারে।

এই প্রক্রিয়াগুলি অনুসরণ করে জমির মালিক

হওয়ার তথ্য অফিসিয়ালি নিশ্চিত হয়ে যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *