বঙ্গবন্ধু ডাবল বেনিফিট স্কীম প্রকল্প ২০২২ । আমানত হবে দ্বিগুন!!
Bongobondhu Double benefit Scheme – আপনার বিনিয়োগ ১১ বছরে দ্বিগুন হয়ে যাবে – বঙ্গবন্ধু ডাবল বেনিফিট স্কীম ২০২২
বঙ্গবন্ধু ডাবল বেনিফিট স্কীম প্রকল্প –ব্যাংক একাউন্টে টাকা ফেলে না রেখে নিরাপদ বিনিয়োগ করুন – সরকারি পরিকল্পতে বিনিয়োগে কোন প্রকার ঝুঁকি নেই। অর্থ খোয়ানোর সম্ভাবনাই নেই। তাই এমন সব স্কিমে বিনিয়োগ করুন যেখানে আপনার গচ্ছিত টাকা বাড়বে। সময়ের সাথে সাথে টাকার মান কমতে থাকে তাই টাকা ব্যাংক বা ঘরে বসিয়ে রাখলে মূল্যস্ফিতির কারণে আপনার টাকা বাড়বে না বরং এমাউন্ট একই থাকলেও টাকা কমে যাবে বা মান হারাবে।
দ্বিগুণ বৃদ্ধি আমানত প্রকল্পের মাধ্যমে প্রবাসীদের নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নিরাপদে টাকা জমা রাখার সুযোগ রয়েছে। বঙ্গবন্ধু ডাবল বেনিফিট স্কীম প্রকল্পে প্রবাসীদের জমাকৃত টাকা ১১ বছরে দ্বিগুণ হবে। গ্রাহককে ১১ বছর পর জমাকৃত অর্থের দ্বিগুণ টাকা প্রদান করা হবে।
কে এই বঙ্গবন্ধু ডাবল বেনিফিট স্কীমটি চালু করতে পারবে? ১৮ থেকে ৬৫ বছরের যে কোন প্রবাসী বাংলাদেশী একাউন্ট খুলতে পারবেন। প্রবাসী বাংলাদেশীদের অবশ্যই রেসিডেন্স/ওয়ার্ক পারমিট থাকতে হবে। আবেদনকারীর অবশ্যই সঞ্চয়ী হিসাব থাকতে হবে। বঙ্গবন্ধু ডাবল বেনিফিট স্কীম
শুধুমাত্র প্রবাসীদের জন্য ডাবল বেনিফিট স্কিম / সাধারণ নাগরিকগন এ স্কিমটি চালু করতে পারবে না।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু ডাবল বেনিফিট স্কীম প্রকল্প গ্রহণ করা যাবে
বঙ্গবন্ধু ডাবল বেনিফিট স্কীম – প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক
ডাবল বেনিফিট স্কিমটি খোলার প্রয়োজনীয় তথ্যাদি ২০২২
- এই সুবিধা নিতে গ্রাহককে সঞ্চয় হিসাব খোলা আবশ্যক।
- আবেদনকারীর ০২(দুই) কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবি।
- নমীনির ০১(এক) কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবি।
- শনাক্তকরনের জন্য আবেদনকারীর বৈধ পাসপোর্টের সত্যায়িত ফটোকপি ০৬(ছয়) পৃষ্ঠা অথবা বিদেশী পাসপোর্টের
- ক্ষেত্রে (বাংলাদেশে ভ্রমণের জন্য ভিসা লাগবে না) নির্দিষ্ট পৃষ্ঠার সত্যায়িত ফটোকপি।
- এন্ট্রি ভিসা সত্যায়িত, ইংরেজী ব্যতীত অন্য ভাষার ক্ষেত্রে অনুবাদকৃত কপি।
- মোবাইল নং।
- ভোটার আইডি কার্ডের সত্যায়িত ফটোকপি।
- বিদেশী ব্যাংক একাউন্ট।
- আবেদনকারীকে উপরোক্ত তথ্যাদিসহ আবেদন ফরম পূরণ করে জমা দিতে হবে।
ডাবল বেনিফিট প্রকল্পটি কতটা নিরাপদ?
ডাবল বেনিফিট প্রকল্পটি প্রধান দুটি বৈশিষ্ট হল গ্রাহককে ১১ বছর পর জমাকৃত অর্থের দ্বিগুণ টাকা প্রদান করা হবে এবং গ্রাহকের সম্পূর্ণ টাকা বীমাকৃত। এটি সম্পূর্ণ নিরাপদ। রাষ্ট্রয়াত্ত ব্যাংক হওয়ার কারণে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে রাখা অর্থ নিরাপদ তাই নিশ্চিন্তে বিনিয়োগ করুন।