রডের দাম কত ২০২৩ । বাংলাদেশে আজকের রডের দাম কত?
কিছুদিন আগে রডের দাম কিছুটা কমলেও এখন আবার বাড়ছে-রডের দাম টন প্রতি ৯৪ হাজার টাকা ছাড়িয়ে গেছে – রডের দাম কত ২০২৩
রডের দাম কি বাড়লো?– রড সিমেন্টের দাম দিন দিন বাড়ছে, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ক্রমাগত খারাপ হচ্ছে এবং টাকার দাম কমেই যাচ্ছে। টাকার দাম কমলে রড সহ বিভিন্ন কিছুর দাম বাড়বে এটাই স্বাভাবিক, দ্রব্যমূল্য বাড়তি হওয়ার ফলে রডের দামও বাড়বে।
দুই বছরের ব্যবধানে রডের (প্রতি টন) দাম বেড়েছে ৩০ হাজার টাকা। ২০২০ সালে এক টন রোড ছিল ৬৪ হাজার টাকা তার মাত্র এক বছর পর ২০২১ সালে ৬ হাজার টাকা বেড়ে ৭০ হাজার টাকা হয়েছিল। সদ্যবিদায়ী ২০২২ সালে কয়েক ধাপে দাম ২৪ হাজার টাকা বেড়ে সর্বোচ্চ ৯৪ হাজার টাকায় উঠে বসে। পরে কিছুটা কমে ভালো মানের রডের দাম ৯২ হাজার টাকায় আসে। অন্যদিকে সিমেন্ট, বালু, পাথর, ইট, থাই অ্যালুমিনিয়াম, গ্রিল ও রেলিং, জেনারেল ইলেকট্রিফিকেশন, স্যানিটেশন, টাইলস এর দাম বেড়ে যা এবং লেবার খরচও মূল্যস্ফিতির কারণে বেড়ে যাচ্ছেই।
রডের দাম ভবিষ্যতে কমার সম্ভাবনা ঠিক কত টুকু? রডের দাম কমবে – যদি রাশিয়া থেকে তেল আমদানি করা যায় অথবা দেশে তেলের দাম কমানো হয় তবে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য কমার সাথে সাথে রডের দামও কমে যাবে। তবে বাংলাদেশের ইতিহাস যা বলে তা হলো এ দেশে যে জিনিসের দাম একবার বেড়ে যায় তা আর কখনও কমে না। তবে বৈশ্বিক এ পরিস্থিতির পরিবর্তন হলে অবশ্যই রডের দাম কমবে।
রডের কাঁচামাল যেহেতু আমদানি করতে হয় তাই উৎপাদন খরচও বাড়বে
লম্বা ৪৩ ফিট প্রস্হ ৩৪ ফিট ছাদ দিব ৪.৫ “এখনে কত স্কয়ার ফিট হয়? Lenth.43 ft Breath 34 ft 43*34=1462 sft. if YOU want find out cft Than equation is 43*34*0. 375=548.25cft. বা 43×34= 1462 /sf
Caption: Check Rod price in Bangladesh
টিসিবি অনুসারেই রডের দাম ৯৩ হাজার টাকা উঠে গেছে । পাইকারি বাজারেই রডের দাম বাড়ছে
ফ্ল্যাটের দামও কি বাড়ছে?
ফ্ল্যাট ও অ্যাপার্টমেন্টের দাম প্রতি স্কয়ার ফুটে ৫৪১ টাকা ৩৮ পয়সা বেড়েছে। দুই হাজার ফুট কনস্ট্রাকশনের ক্ষেত্রে এর মধ্যে শুধু রডের দাম বাড়ার কারণে ফ্ল্যাটের প্রতি স্কয়ার ফুটে নির্মাণ খরচ বেড়েছে ১২০ টাকা। একইভাবে সিমেন্টের কারণে ৪৪ টাকা, বালুর কারণে ২৩ টাকা, ইটের কারণে ৪০ টাকা, পাথরের কারণে ৬৭ টাকা ৫০ পয়সা, থাই অ্যালুমিনিয়ামের কারণে ৩৫ টাকা ও শ্রমিক খরচের কারণে বেড়েছে ৭০ টাকা। মূল্যস্ফিতির কারণে ক্রমান্বয়ে এ দাম বেড়েই চলেছে।