বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ নীতিমালা ২০২৩ । সেরাদের জনপ্রতি ৩০,০০০ টাকা পুরস্কার ব্যবস্থা রয়েছে
বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ নীতিমালা-২০১২ (সংশোধিত- মার্চ, ২০২৩)- সেরাদের জনপ্রতি ৩০,০০০ টাকা পুরস্কার ব্যবস্থা রয়েছে
মেধাবীদের পুরস্কার?– অনন্যসাধারণ মেধা (Extraordinary Talent) অন্বেষণের লক্ষ্যে এবং শহর ও গ্রামের শিক্ষা বৈষম্য নিরসনে দেশব্যাপী সৃজনশীল মেধা অনুসন্ধানে সরকার একটি সমন্বিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। উক্ত কর্মসূচি সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের জন্য নিম্নরূপ নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে।
দেশের সকল সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিম্নমাধ্যমিক পর্যায় হতে উচ্চমাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত (ষষ্ঠ হতে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত) ছাত্র-ছাত্রী প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ১. ভাষা ও সাহিত্য (বাংলা, ইংরেজি), ২. দৈনন্দিন বিজ্ঞান/বিজ্ঞান [(৬ষ্ঠ- ৮ম পর্যায়ের জন্য দৈনন্দিন বিজ্ঞান এবং ৯ম-১২শ পর্যায়ের জন্য বিজ্ঞান (পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান)], ৩. গণিত ও কম্পিউটার, ৪. বাংলাদেশ স্টাডিজ (ইতিহাস, পৌরনীতি, অর্থনীতি, সমাজবিজ্ঞান), এবং ৫. বাংলাদেশ স্টাডিজ ও মুক্তিযুদ্ধ এ পাঁচটি বিষয় সৃজনশীল মেধা অন্বেষণের ক্ষেত্রে বিবেচ্য হবে।
এ সকল মেধা অন্বেষণ করে তাদেরকে ভবিষ্যতে জাতীয় মেধা (National Talent) হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া এবং তাদের উৎসাহ প্রদানে একটি এককালীন বিশেষ মেধাভিত্তিক (Special Merit Based Scholarship) বৃত্তি প্রদান করা। প্রয়োজনে তাদেরকে বিদেশে মেধাবৃত্তির জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন/অটিস্টিক শিক্ষার্থীদের মেধাকে বিকশিত করে মূল ধারায় সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে তাদেরকে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে।
জাতীয় পর্যায়ে সেরা মেধাবীদের পুরস্কার প্রদান নীতিমালা ২০২৩ / Best Looking Man in Bangladesh
বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ একটি উন্মুক্ত প্রতিযোগিতা, যা প্রতি বছর অনুষ্ঠিত হবে। প্রকৃত সৃজনশীল মেধা অন্বেষণে তৃণমূল পর্যায় থেকে বিভাগীয় পর্যায় পর্যন্ত সকল শিক্ষার্থী এ প্রতিযোগিতার আওতাভুক্ত হবে।
Caption: Source of information
মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা নীতিমালা ২০২৩ । সংশোধিত নীতিমালা ১২০ জনকে ৩০ হাজার টাকা হারে ৩৬ লক্ষ টাকা পুরস্কার প্রদান করা হবে
- মাননীয় মন্ত্রী, শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- মাননীয় উপমন্ত্রী, শিক্ষা মন্ত্রণালয়,
- সচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- সচিব, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।
- অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন ও অর্থ/উন্নয়ন), মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ শিক্ষা মন্ত্রণালয়, ঢাকা
- কমিশনার, ঢাকা বিভাগ, বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়, ঢাকা
- অতিরিক্ত সচিব (মাঠ প্রশাসন), মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ
- অতিরিক্ত সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় (সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্তৃক মনোনীত অতিরিক্ত সচিব (বাজেট-১ অনুবিভাগ), অর্থ মন্ত্রণালয়
- অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন), স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়
- অতিরিক্ত সচিব (মাধ্যমিক-১), মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- অতিরিক্ত সচিব (মাধ্যমিক-২), মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয় অতিরিক্ত সচিব (কারিগরি/মাদ্রাসা), কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয় অতিরিক্ত সচিব, তথ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা
- অতিরিক্ত সচিব (কলেজ), মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- মহাপরিচালক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা
- মহাপরিচালক, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা
- মহাপরিচালক, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা
- মহাপরিচালক, জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমি (নায়েম), ঢাকা
- মহাপরিচালক, বাংলা একাডেমি, ঢাকা
- মহাপরিচালক, প্রাথমিক ও গণ শিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা
- মহাপরিচালক, বিটিভি, ঢাকা
- মহাপরিচালক, শিল্পকলা একাডেমি, ঢাকা
- মহাপরিচালক, ব্যানবেইস, পলাশী, নীলক্ষেত, ঢাকা
- মহাপরিচালক, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট, ঢাকা
- ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, বিশিষ্ট কবি ও সাবেক মুখ্য সচিব
- অধ্যাপক ড. সৈয়দ মোঃ গোলাম ফারুক, সদস্য, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন
- অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল, বিভাগীয় প্রধান, কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং,
- শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট
- ড. হাসিনা খান, ইউজিসি অধ্যাপক
- সুভাষ সিংহ রায়, রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কলাম লেখক
- রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী
- চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ শিশু একাডেমি, ঢাকা
- ড. মুনতাসীর উদ্দিন খান মামুন, অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- প্রধান প্রকৌশলী, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর, ঢাকা
- চেয়ারম্যান, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড (সকল)
- চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা
- চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা
- পরিচালক (প্রশিক্ষণ), মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা
প্রতিযোগিতা কোন মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে?
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একাডেমিক কার্যক্রম যেন ব্যাহত না হয় এবং একই সাথে সকল শিক্ষার্থীকে এ প্রতিযোগিতায় অন্তর্ভুক্ত করা যায়, সে লক্ষ্যে বছরের একটি নির্দিষ্ট সময় জানুয়ারি থেকে মার্চের মধ্যে (যদি সম্ভব হয়) সম্পন্ন করতে হবে। সে ক্ষেত্রে বাস্তবায়নের সুবিধার্থে মহাপরিচালক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর প্রতিযোগিতার সম্ভাব্য সময়সূচী নির্ধারণ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করবেন