ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২৩ । নিজের ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করুন

আগামী মাসের মাঝামাঝিতেই যেহেতু কাজ শেষ করতে হবে তাই দ্রুত কার্যক্রম চলছে, কেউ কেউ ইতোমধ্যে এনআইডি নম্বর সহ মেসেজ পাচ্ছেন – ভোটার তালিকা হালনাগাদ-২০২৩

নতুন ভোটার হয়েছি মেসেজ আসে না কেন? – ভোটার তালিকা হালনাগাদ-২০২২ এ নিবন্ধিত যে সকল ভোটারগণ এখনো NID নম্বর পাননি, তাদের অপেক্ষা দ্রুতই শেষ হতে যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে ক্রাস প্রোগ্রাম শুরু করেছে।আপনি যদি এবারই প্রথমবার ভোটার নিবন্ধন করে থাকেন এবং এখনো NID নম্বর না পেয়ে থাকেন, তাহলে আগামী ১৫ জানুয়ারির ভিতর NID পেয়ে যাবেন। আর যারা এবারের হালনাগাদে একাধিকবার ভোটার হয়েছেন, তাদের আইনগত ব্যবস্থার সম্মুখীন হতে হবে। NID Correction Notice । জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন নিয়ম ২০২২

মোবাইল নাম্বার দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র বের করা যায় কি? শুধুমাত্র মোবাইল নাম্বার দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র বের করার কোন সুযোগ নেই। তবে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, জন্ম তারিখ জানা থাকলেই এনআইডি সেবার ওয়েবসাইট থেকে মোবাইল নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে জাতীয় পরিচয় পত্র বের করতে পারবেন। যদি আপনি জানতে চান যে কারো মোবাইল নাম্বার দিয়ে কিভাবে কোন ব্যক্তির নাম ঠিকানা বের করা যায়, আমি বলব এটি সাধারণ জনসাধারণের জন্য অসম্ভব। কারণ ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তার কারণেই এ ধরণের কোন সুযোগ নেই। নতুন ভোটার আইডি কার্ড কবে দিবে । জানুয়ারি/২৩ মাসে খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ হবে

ভোটার নিবন্ধন এর স্লিপ টা হারিয়ে ফেলেছি। স্লিপ টা ছাড়া কি ন্যাশনাল আইডি কার্ড টা তোলা যাবে? স্লিপ হারিয়ে গেলে নিকটস্থ থানায় জিডি করে সঠিক ভোটার আইডি নাম্বার দিয়ে হারানো কার্ডের জন্য আবেদন পত্র আপনার উপজেলার নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে। উপজেলা অফিস থেকেই আপনার ভোটার আইডি নম্বর জানতে পারবেন।

নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট হতে এনআইডি ডাউনলোড করা যায় / ডাউনলোডকৃত ভোটার আইডি প্রিন্ট করে ব্যবহারের অনুমতি প্রদান করা হয়েছে।

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে? জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য সংশোধনের ধরণ অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট তথ্যের প্রমাণস্বরুপ প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র প্রয়োজন হবে। যেমন, এসএসসি সনদ, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, জন্ম নিবন্ধন, পিতা-মাতার আইডি কার্ড ইত্যাদি।

ভোটার তালিকা হালনাগাদ-২০২২ । নিজের ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করুনভোটার আইডি কার্ড হারিয়ে গেলে কি করব? প্রথমে নিকটতম থানায় জিডি করে জিডির মূল কপি সংযুক্ত করে অনলাইনে রিইস্যুর জন্য আবেদন করতে হবে।

আগামী মাস হতেই ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন । অনলাইন থেকে স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড

  1. NID Wallet মোবাইল এ্যাপ ডাউনলোড করে নিন। Face Verification এর জন্য নির্বাচন কমিশনের মোবাইল এ্যাপ NID Wallet অপর মোবাইলে ইন্সটল করতে হবে। এজন্য Google Play Store এ যান এবং সার্চ করুন NID Wallet লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন।
  2. Services.nidw.gov.bd তে গিয়ে স্লিপ নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার দিয়ে এনআইডি সেবার ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। আপনি স্লিপ নম্বর দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র বের করতে পারবেন।জাতীয় পরিচয়পত্র উইং (NID Wing) এর রেজিস্ট্রেশন করেই ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করে এবং তা প্রিন্ট ও লেমিনেটিং করে ব্যবহার করতে পারবেন।
  3. রেজিস্টার করুন এ ক্লিক করে জাতীয় পরিচয় পত্র / ভোটার আইডি কার্ড / স্মার্ট কার্ড নম্বর বা স্লিপ নম্বর লিখুন।আপনার জন্মতারিখ ও ছবিতে দেখানো কোডটি টাইপ করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন।
  4. এবার আপনার বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা (বিভাগ, জেলা, উপজেলা) বাছাই করুন। সব তথ্য সঠিক থাকলে আপনার মোবাইল নম্বর দেখানো হবে। অথবা আপনি নতুন একটি সচল মোবাইল নম্বর দিয়ে আপনার একাউন্ট ভেরিফাই করতে হবে। অবশ্যই মোবাইল নম্বরটি সচল এবং আপনার হাতে থাকতে হবে। কারণ এই নম্বরের একটি ভেরিফিকেশন ওটিপি পাঠানো হবে। এখানে আপনার মোবাইল নম্বরটি সঠিকভাবে লিখুন এবং বার্তা পাঠান বাটনে ক্লিক করুন।
  5. আপনার মোবাইলে ৬ ডিজিটের একটি ভেরিফিকেশন কোড পাঠানো হবে। কোডটি উপরের ছবিতে দেখানো ঘরে লিখুন এবং বহাল বাটনে ক্লিক করুন।
  6. এবার আপনার ইনস্টল করা অ্যাপে Face Verification এর জন্য একটি QR কোড দেখানো হবে। NID Wallet অ্যাপ দিয়ে কোড টি স্ক্যান করে আপনার ফেইস ভেরিফিকেশন করতে হবে। আপনার Face Verification এর জন্য একটি QR কোড দেখানো হবে। যে মোবাইলে আপনি NID Wallet ইনস্টল করেছেন। সেই মোবাইলটি হাতে নিন। এ্যাপটি ওপেন করুন এবং QR কোডটি স্ক্যান করুন। অ্যাপে দেখানো ভিডিওর মত, আপনার মুখ বরাবর সেলফি ক্যামেরা ধরুন ও সোজাসুজি তাকান। ঠিক থাকলে ছবিতে OK বা টিক মার্ক নোটিফিকেশন দেখাবে। তারপর, ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে আপনার মাথা ডানে একবার ও বামে একবার ঘোরাবেন। OK না দেখালে, আবার চেষ্টা করুন। ফেইস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে আপনার সামনে নিচের মত একটি পেইজ আসবে।
  7. পাসওয়ার্ড সেট করুন। ভবিষ্যতে ফেইস ভেরিফিকেশনের ঝামেলা ছাড়া একাউন্টে লগ ইন করতে হলে, আপনাকে সেট পাসওয়ার্ড বাটনে ক্লিক করে একটি পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে। পাসওয়ার্ড সেট করার জন্য আমার পরামর্শ থাকবে। ভবিষ্যতে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন বা পুনরায় ডাউনলোড করার জন্য আপনার অনেক সুবিধা হবে।

  8. পাসওয়ার্ড সেট করার সাথে সাথে আপনার NID Website এ লগ ইন হয়ে যাবে। আপনি আপনার ছবি ও প্রোফাইল দেখতে পাবেন।
  9. ছবির ডান পাশে দেখানো অপশন থেকে সবার নিচে ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করে আপনার নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র/ এন আইডি কার্ড ডাউনলোড করে নিন।

জাতীয় পরিচয় পত্র কিভাবে পাওয়া যাবে?

নতুন জাতীয় পরিচয় পত্র পাওয়ার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্রের প্রিন্ট কপি ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নির্বাচন অফিসে জমা দেওয়ার পর, যাচাই বাছাই করে আপনার বায়োমেট্রিক তথ্য নেওয়া হবে। আবেদন অনুমোদনের পর আপনার মোবাইলে এসএমএস পাবেন এবং আপনি অনলাইন থেকে জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।

NID Correction Service Power by Catagories । বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুসারে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন আবেদন নিষ্পত্তি হয়

admin

আলামিন মিয়া, একজন ব্লগার, ডিজিটাল মার্কেটার, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজার। ব্লগিংকরছি প্রায় ৭ বছর যাবৎ। বিভিন্ন অনলাইন সেবা হাতের কাছে পেতে নির্দেশনা ও পদ্ধতি গুলো ব্যাখ্যা করা হয় যা আপনি খুব সহজেই এই ওয়েবসাইট হতে পেতে পারেন। যদি অতিরিক্ত কোন তথ্য প্রয়োজন হয় বা পরামর্শ থাকে তবে মেইল করুন admin@tricksboss.com

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *