শীত কবে আসবে ২০২৩ । দেশে এবার শীত কেমন হবে?
শীত আসছি আসছি করে চলেই এলো নিম্নচাপ হতে বৃদ্ধি এবং বৃষ্টির পর শীতের আগমন হয়েছে -চলতি বছর বেশ শীত পড়ার আশঙ্কা রয়েছে – শীত কবে আসবে ২০২৩
বাংলাদেশে শীতকাল কখন শুরু হয়? – উত্তর গোলার্ধের জন্য প্রায় সমস্ত সংজ্ঞা বৈধ, শীতকাল ৩১ ডিসেম্বর এবং ১ জানুয়ারি পর্যন্ত বিস্তৃত, তাই ঋতুটি দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মের মতোই বছরের পর বছর ধরে বিভক্ত হয়। প্রতিটি ক্যালেন্ডার বছরে দুটি শীতের অংশ অন্তর্ভুক্ত থাকে। মূলত শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়ে বুধবার, ২০ মার্চ, ২০২৪ পর্যন্ত শীত থাকে কিন্তু এ বছর একটু আগেই শীত শুরু হয়ে গেল।
শীত কয় মাস থাকে? আবহাওয়াবিদরা প্রায়শই শীতকালকে সর্বনিম্ন গড় তাপমাত্রা সহ তিনটি ক্যালেন্ডার মাস হিসাবে সংজ্ঞায়িত করেন। এটি উত্তর গোলার্ধে ডিসেম্বর, জানুয়ারি এবং ফেব্রুয়ারি মাসের সাথে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে জুন, জুলাই এবং আগস্ট মাসের সাথে মিলে যায় অর্থাৎ উত্তর গোলার্ধ অনুসারে আমাদের দেশে তিন মাস শীত থাকে যা ডিসেম্বরে শুরু হয় এবং ফেব্রুয়ারিতে শেষ হয়।
শীতকাল কয় মাস? ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি শীতকাল হলেও বাস্তবে নভেম্বর থেকেই হালকা শীত অনুভূত হয়। পৌষ ও মাঘ মাস এই দুই মাস মিলে শীতকাল। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি শীতকাল হলেও বাস্তবে নভেম্বর থেকেই হালকা শীত অনুভূত হয়। মোট কথা দুই মাস শীতকাল তবে ২.৫ থেকে ৩ মাস আমাদের দেশে শীতকাল স্থায়ী হয়ে থাকে।
বাংলাদেশে শীতকাল কখন শুরু হয়? । এবার শীত কেমন হবে ২০২৩ । শীত কয় মাস থাকে
কোন কোন দেশে ঋতু নেই? নিরক্ষরেখার কাছাকাছি দেশগুলি পৃথিবীর অন্যান্য জায়গার মতো চারটি ঋতু অনুভব করে না। নিরক্ষরেখার উপর বা কাছাকাছি দেশগুলিতে সারা বছর একই পরিমাণে দিনের আলো এবং অন্ধকার থাকে। সাধারণত নিরক্ষীয় দেশগুলোতে দুটি ঋতু থাকে, আর্দ্র ও শুষ্ক অর্থাৎ সেখানে কোন ঋতু নেই।
Caption: Check Weather.com Now
বাংলা বারো মাসের নাম । শীত কাল কোন কোন মাস মিলে হয়?
- বৈশাখ
- জৈষ্ঠ্য
- আষাঢ়
- শ্রাবণ
- ভাদ্র
- আশ্বিন
- কার্তিক
- অগ্রহায়ণ
- পৌষ
- মাঘ
- ফাল্গুন ও
- চৈত্র।
শীত কেন লাগে?
মানুষ হলো উষ্ণ রক্তের প্রাণী। কারণ তার শরীরে সবসময় তাপ উৎপন্ন হয়। আমাদের দেহের তাপমাত্রা সবসময়ই একটু বেশি থাকে। কিন্তু শীতকালে আমাদের দেহ অনেকটাই তাপ হারায়, এ হারানোটা অনুভব করি বলেই আমাদের শীত লাগে। বাংলাদেশে যখন গ্রীষ্মকাল, অস্ট্রেলিয়ায় তখন শীতকাল। আবার ওদের যখন গ্রীষ্ম, তখন আমাদের থাকে শীত। কারণ অস্ট্রেলিয়া দক্ষিণ গোলার্ধের দেশ ও বাংলাদেশ উত্তর গোলার্ধের দেশ। উত্তর গোলার্ধের দেশ হওয়ার কারণে ডিসেম্বর হতে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শীত স্থায়ী হয়ে থাকে।