ইন্টারনেট দুনিয়া

ইন্টারনেটের আজব দুনিয়া ২০২৫। ইন্টারনেটের দুনিয়ায় পৃথিবীর আগের রূপ পরের রূপ তার সম্পর্কে জেনে নেই

ইন্টারনেটের দুনিয়ায় পৃথিবীর আগের রূপ পরের রূপ-   ইন্টারনেট দুনিয়া কেমন – ইন্টারনেট একটি বিশাল নেটওয়ার্ক যা বিশ্বের প্রায় সব দেশে সংযোগযোগ্য হয়। এটি একটি অভিনব সৃষ্টি যা মানব জীবনের অনেক সাধারণ এবং গুরুত্বপূর্ণ দিকে পরিবর্তন এনেছে। ইন্টারনেট দ্বারা মানুষ সমস্যা সমাধান করতে পারে এবং আরো বেশি জ্ঞান অর্জন করতে পারে-ইন্টারনেটের আজব দুনিয়া ২০২৫

ইন্টারনেট দুনিয়ার সামনে নতুন সম্ভাবনা এবং সুযোগ নিয়ে এসেছে। এর মাধ্যমে মানুষ আপনাদের পরিবেশ সম্পর্কে জানতে পারে, বিশ্বের সকল কোণে আর্থিক প্রগতি সম্পর্কে জানতে পারে এবং বিভিন্ন সেবা পেতে পারে।

ইন্টারনেট একটি বিশাল তথ্য সম্ভার যা মানুষ কোনো সমস্যা সমাধান করতে চাইলে ব্যবহার করতে পারে। এছাড়াও ইন্টারনেট বিভিন্ন সেবা প্রদান করে যা মানুষকে জীবন সহজ করে তোলে এবং সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করে

  • ইন্টারনেটের দুনিয়ায় আসার আগে পৃথিবীর অবস্থা কেমন ছিল 

ইন্টারনেটের আগমন পৃথিবীর অবস্থা ব্যাপারে কোন পরিবর্তন না করেনি। সমস্ত জ্ঞান তথ্য এবং সংযোগ যা আজকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে পাওয়া যায় পূর্বে এই তথ্যগুলি প্রিন্ট মিডিয়া এবং মৌলিক পাঠকরা একসাথে না পেতেন।

সেক্ষেত্রে সমস্ত জ্ঞান এবং তথ্য প্রকাশের পূর্বে বই সাংবাদিক পত্র টেলিভিশন এবং রেডিও মাধ্যমগুলি হল কেন্দ্রীয় উপায়। এক্ষেত্রে সীমিত সংখ্যক মানুষ পাশাপাশি বসে থাকতেন এবং প্রকাশিত সমস্ত তথ্য তাদের সীমিত জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতার মধ্যে ফেলে দিয়েছিল। ইন্টারনেটের “আজব দুনিয়া” বলতে বোঝানো হয় ইন্টারনেটের গভীরে থাকা তথ্যের বিশাল ভাণ্ডার, যা সাধারণ সার্চ ইঞ্জিন বা ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে খুঁজে পাওয়া যায় না। এটিকে “ডিপ ওয়েব” বা “ডার্ক ওয়েব”ও বলা হয়। এই দুনিয়ায় রয়েছে নানা ধরনের তথ্য, যেমন: ব্যক্তিগত ডেটা, গোপনীয় আলোচনা, এবং এমন কিছু যা সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত নয়।

ইন্টারনেটের এই “আজব দুনিয়া” মূলত দুই ভাগে বিভক্ত:

ডিপ ওয়েব:  এটি ইন্টারনেটের বিশাল অংশের একটি, যেখানে সাধারণ সার্চ ইঞ্জিনগুলো প্রবেশ করতে পারে না। এখানে রয়েছে প্রচুর ডেটাবেস, ব্যক্তিগত তথ্য, এবং কিছু সাইট যেখানে নির্দিষ্ট অ্যাক্সেস প্রয়োজন।

ডার্ক ওয়েব: এটি ডিপ ওয়েবের একটি ছোট অংশ, যেখানে সাধারণত অবৈধ কার্যকলাপ বা গোপনীয় তথ্য আদান-প্রদান হয়। এখানে সাধারণত এনক্রিপ্ট করা বা বিশেষ সফটওয়্যার ব্যবহার করে প্রবেশ করা যায়।
এই “আজব দুনিয়া” সম্পর্কে আরও জানার জন্য, ব্যাপন | কিশোর বিজ্ঞান সাময়িকী এবং প্রথম আলো সাইটগুলো দেখতে পারেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *