ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও প্রতিকার ২০২৪ । ডেঙ্গু জ্বর হলে কি খেতে হবে?

ডেঙ্গু জ্বরে আতঙ্কিত না হয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, সেবা নিন, সুস্থ থাকুন  – ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও প্রতিকার ২০২৪

ডেঙ্গু মশার নাম কি? – ডেঙ্গু একটি ভাইরাসজনিত জ্বর যা এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায়। এই মশা সাধারণতঃ ভোরবেলা ও সন্ধ্যার পূর্বে কামড়ায়। সাধারণ চিকিৎসাতেই ডেঙ্গু জ্বর সেরে যায়, তবে ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম এবং হেমোরেজিক ডেঙ্গু জ্বর মারত্বক হতে পারে। বর্ষার সময় এ রোগের প্রকোপ বাড়তে পারে। এডিস মশার বংশ বৃদ্ধি রোধের মাধ্যমে ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধ করা যায় ।

পঁচা পানি জমে থাকলে কি করতে হবে? আপনার ঘরে এবং আশেপাশে যে কোন পাত্রে বা জায়গায় জমে থাকা পানি সপ্তাহে একবার ফেলে দিলে এডিস মশার লার্ভা মরে যাবে। ব্যবহৃত পাত্রের গায়ে লেগে থাকা মশার ডিম অপসারণে পাত্রটি ঘষে ঘষে পরিস্কার করতে হবে। ফুলের টব, প্লাষ্টিকের পাত্র, পরিত্যক্ত টায়ার, প্লাষ্টিকের ড্রাম, মাটির পাত্র, বালতি, টিনের কৌটা, ডাবের খোসা/নারিকেলের মালা, ফাস্টফুড কন্টেইনার, মটকা, ব্যাটারী শেল ইত্যাদিতে এডিস মশা ডিম পাড়ে। অব্যবহৃত পানির পাত্র ধ্বংস অথবা উল্টে রাখতে হবে যাতে পানি না জমে। দিনে অথবা রাতে ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারী ব্যবহার করতে হবে।

এডিস মশার জন্ম কি বন্ধ করা যায়? ডেঙ্গু একটি ভাইরাসজনিত জ্বর যা এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায়। এই মশা সাধারণতঃ ভোরবেলা ও সন্ধ্যার পূর্বে কামড়ায়। সাধারণ চিকিৎসাতেই ডেঙ্গু জ্বর সেরে যায়, তবে ডেঙ্গু শক সিনড্রোম এবং হেমোরেজিক ডেঙ্গু জ্বর মারত্বক হতে পারে। বর্ষার সময় এ রোগের প্রকোপ বাড়তে পারে। এডিস মশার বংশ বৃদ্ধি রোধের মাধ্যমে ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধ করা যায়। আপনার ঘরে এবং আশেপাশে যে কোন জায়গায়, ফুলের টব, প্লাস্টিকের পাত্র, পরিত্যাক্ত টায়ার, প্লাস্টিকের ড্রাম, মাটির পাত্র, বালতি, টিনের কৌটা ডাবের খোসা/নারিকেলের মালা, কন্টেইনার, টাকা, ব্যাটারী শেল ইত্যাদিতে জমে থাকা পানি তিন দিন পর পর অপসারণ করুন। ব্যবহৃত পাত্রের গায়ে লেগে থাকা মশার ডিম অপসারণে পাত্রটি ঘষে ঘষে পরিষ্কার করুন। অব্যবহৃত পানির পাত্র ধ্বংস অথবা উল্টে রাখতে হবে যাতে পানি না জমে এবং দিনে অথবা রাতে ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারী ব্যবহার করুন ।

এডিস মশার বিস্তার এবং জন্ম এতই বিস্তৃত যে, সমন্বিতভাবে জনগণকে এটি প্রতিরোধে এগিয়ে আসতে হবে / ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও প্রতিকার ২০২৩

আপনার ঘরে এবং আশেপাশে যে কোন জায়গায়, ফুলের টব, প্লাস্টিকের পাত্র পরিত্যাক্ত টায়ার, প্লাস্টিকের ড্রাম, মাটির পাত্র, বালতি, টিনের কৌটা ডাবের খোসা/নারিকেলের মালা, কন্টেইনার, মটকা, ব্যাটারী শেল ইত্যাদিতে জমে থাকা পানি তিন দিন পর পর অপসারণ করুন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও প্রতিকার ২০২৩ । ডেঙ্গু জ্বর হলে কি খেতে হবে?

Caption: Source of Information

অব্যবহৃত পানির পাত্র ধ্বংস অথবা উল্টে রাখতে হবে যাতে পানি না জমে ঢাকা শহরে অবস্থিত সকল সরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু সনাক্তকরণের প্রয়োজনীয় কীট মজুদ করা হয়েছে।

  1. ডেঙ্গু একটি জনস্বাস্থ্য সমস্যা, যা একটি মশার (Aedes aegypti) প্রস্তুত ভ্রমণী মশা দ্বারা ছড়ায়। ডেঙ্গু সাধারণভাবে প্রকাশ পায় উষ্ণ এবং আর্দ্র অঞ্চলে এবং এটি একটি গম্ভীর সমস্যা তৈরি করতে পারে, যা হতে পারে জীবনপ্রতি প্রকাশ হতে পারে। ডেঙ্গু প্রতিরোধ: ১. মশার নিয়ন্ত্রণ করুন: ডেঙ্গু মশা বাস করতে পারে পানির স্থান, যেমন পানির পুতলা, ঝিনুক, পানির বাঁড়ি, খোলা পানির পাত্র, ইত্যাদি। এই ধরনের পানির স্থান বিরাধ করতে মশার প্রতিরোধে সহায়ক। ঘরের মধ্যে ও বাইরে মশার নিয়ন্ত্রণ করুন। ২. ছাত্রদল, বাড়ির সার্ভিস এবং জলাভিষ্ট শ্রেণীর পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করুন: বিদ্যালয়, অফিস, এবং বাড়ির চারপাশে পানির বৃদ্ধির অবস্থা পর্যবেক্ষণ করুন এবং মশার প্রতিরোধে কর্মচারীদের সহায়ক হন। ৩. পর্যাপ্ত ছায়া: ডেঙ্গু মশার সময়ের অধিকাংশ সময় প্রভৃতি পায় যখন সূর্যাস্ত এবং সূর্যোদয় হচ্ছে। তাই ঘরের উপরে পর্দা বা মশকিয়া ব্যবহার করুন যাতে মশা প্রবেশ না করতে পারে। ৪. ব্যক্তিগত প্রতিরোধ: ডেঙ্গু মশা কাটা থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখার জন্য মোস্কিটো নেট, মোস্কিটো রিপেলেন্ট স্প্রে, এবং মোস্কিটো কার্টুন বা প্রস্তুত বস্ত্র ব্যবহার করুন। 
  2. ডেঙ্গু প্রতিকার: যদি কাউকে ডেঙ্গু মশা ছুঁয়ে এবং ডেঙ্গুর সঙ্গে সম্পর্ক থাকে এবং একাধিক লক্ষণ বা অনুভব করেন, সেইসাথে সত্তর্ব করতে হবে। ডেঙ্গু মশার প্রকোপ থেকে কিছু প্রকার মহামারী হতে পারে যা অতি গম্ভীর হতে পারে।

ডেঙ্গু পরীক্ষার কিট কোথায় পাওয়া যায়?

দেশের সকল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, জেনারেল হাসপাতাল ও জেলা হাসপাতালসমুহে বিনামূল্যে ডেঙ্গু সনাক্তকরণ ও চিকিৎসা প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। সরকার কর্তৃক সকল বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ডেঙ্গু সনাক্তকরণের পরীক্ষাসমুহের ফি নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। ডেঙ্গু সনাক্তকরণ ও চিকিৎসার জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে চিকিৎসকদের প্রস্তুত করা হয়েছে। সকল হাসপাতালে ডেঙ্গু সনাক্তকরণ ও চিকিৎসার জন্য One Stop Service চালু করার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ডেঙ্গু জ্বরে আতঙ্কিত না হয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, সুস্থ থাকুন ।

ডেঙ্গু জ্বর হলে কি ঔষুধ সেবন করতে হয়?

ডেঙ্গু জ্বর হলে সাধারণভাবে বেশিরভাগ মামলা প্রথমত কম্পনি, তাপমাত্রা এবং ক্ষুদ্র সংকেতসমূহ বা সাধারণ জ্বর মতোই হয় এবং সাধারণভাবে ঘরের মধ্যে সমাধানের জন্য ঔষুধের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু কিছু দক্ষতা বা গম্ভীর মামলায় এই জ্বরের চিকিৎসা করতে হতে পারে। ডেঙ্গু জ্বরের কোনো ধরনে স্বাভাবিকভাবে ঔষধ সেবনের আগে, সরাসরি এবং তাৎক্ষণিক চিকিৎসা করার জন্য প্রশাসনিক ভিত্তিতে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *