দেশের সংকট উত্তরণের বাজেট ২০২৩-২৪ এবং আগামী অর্থবছরের বাজেটে আরও কী কী থাকবে?

২০২৩-২৪ অর্থ বছরের বাজেট এবং আগামী অর্থবছরের বাজেটে আরও যা যা থাকতে পারে 

২০২৩-২৪ অর্থ বছরের বাজেট

মোট ব্যয়=৬,৭৮,০৬৪ (২০২২-২৩) ৭,৬১,৭৮৫(২০২৩-২৪)   কোটি টাকা।

মোট আয় = ৪,৩৩,০০০(২০২২-২৩) ৫,০০,০০০(২০২৩-২৪)কোটি টাকা।

ঘাটতি  = ২,৪৫,০৬৪ (২০২২-২৩) ২,৬১,৭৮৫(২০২৩-২৪)কোটি টাকা ।

১. আয়ের খাত

১।মূল্য সংযোজন কর -১,৪১,১৯২(২০২২-২৩) ১,৬৩,৮৩৭(২০২৩-২৪) কোটি টাকা

২।আয় ও মুনাফা থেকে কর -১,২১,০২০ (২০২২-২৩) ১,৫৩,২৬০(২০২৩-২৪)কোটি টাকা।

৩।সম্পূরক শুল্ক – ৫৮,৫২৪ (২০২২-২৩) ৬০,৭০৩ (২০২৩-২৪) কোটি টাকা।

৪। কর ব্যাতিত রাজস্ব – ৪৫,০০০ (২০২২-২৩) ৫৯,০০০(২০২৩-২৪) কোটি টাকা।

৫।আমদানি শুল্ক – ৪৩,৯৯৪ (২০২২-২৩-)৪৬,০১৫(২০২৩-২৪) কোটি টাকা।

৬।এনবিআর এর অন্যান্য আদায় ৫,২৭০ (২০২২-২৩) ৬,১৮৫(২০২৩-২৪) কোটি টাকা।

৭।এনবিআর এর বাইরে কর – ১৮,০০০(২০২২-২৩) ২০,০০০(২০২৩-২৪) কোটি টাকা।

২. ব্যয়ের খাত

১।শিক্ষা ও প্রযুক্তি -৯৯,৯৭৭(২০২২-২৩) ১,০৪,১৩৯ (২০২৩-২৪) কোটি টাকা।

২।পরিবহন ও যোগাযোগ – ৮০,২৫৭(২০২২-২৩) ৮৬,২০৮ (২০২৩-২৪) কোটি টাকা।

৩।ভর্তুকি ও প্রনোদনা – ৫৭,০৮১(২০২২-২৩) ৮৪,৫৪২ (২০২৩-২৪) কোটি টাকা।

৪।জনপ্রশাসন – ৪৯,৫২০(২০২২-২৩) ৫৫,৯৩০ (২০২৩-২৪) কোটি টাকা।

৫।কৃষি – ২৫,৫৮৩ (২০২২-২৩) ২৬,১৭০(২০২৩-২৪)কোটি টাকা।

৬।জ্বালানি ও বিদ্যুৎ – ২৬,০৬৬ (২০২২-২৩) ৩৪,৮১৯ (২০২৩-২৪) কোটি টাকা।

৭।জনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা – ৩০,০৩৯ (২০২২-২৩) ৩১,০০৮ (২০২৩-২৪) কোটি টাকা ।

৮।প্রতিরক্ষা – ৩৩,৯৯৫ (২০২২-২৩) ৩৪,৯২২ (২০২৩-২৪) কোটি টাকা।

৯।স্বাস্থ্য – ৩৬,৮৬৪(২০২২-২৩) ৩৮,০৫০(২০২৩-২৪)  কোটি টাকা।

১০।স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন ৪৪,৬৯০(২০২২-২৩) ৪৯,৩৪২(২০২৩-২৪) কোটি।

১১।সামাজিক কল্যান – ৩৩,০৯২(২০২২-২৩)  ৩৫,৩৩৫ (২০২৩-২৪) কোটি টাকা।

১২। পেনশন ও গ্রাচুয়িটি – ৩১,০৩৬ (২০২২-২৩) ৩২,৮৬৯ (২০২৩-২৪) কোটি টাকা।

১৩।সুদ – ৮০,৪৩৪ (২০২২-২৩) ৯৪,৪৪১ (২০২৩-২৪)কোটি টাকা।

১৪।অন্যান্য – ৪৯,৪৩০ (২০২২-২৩) ৫৪,০১০ (২০২২-২৩) কোটি টাকা।

৩. বাজেটের ঘাটতি

২,৪৫,০৬৪(২০২২-২৩) ২,৬১,৭৮৫(২০২৩-২৪) কোটি টাকা।

ঘাটতি মিটাবে ১।দেশীর ব্যাংক লোন ১,০৬,৩৩৪(২০২২-২৩) ১,৩২,৩৯৫(২০২৩-২৪) কোটি

২।বিদেশি লোন – ৯৫,৪৫৮(২০২২-২৩) ১,০২,৪৯০(২০২৩-২৪) কোটি টাকা।

৩।বিদেশি অনুদান ৩,২৭১ (২০২২-২৩) ৩,৯০০(২০২২-২৩) কোটি টাকা।

৪।ব্যাংকের বাইরে থেকে লোন – ৪০,০০১(২০২২-২৩) ২৩,০০০(২০২২-২৩)  কোটি টাকা।

৪. আগামী অর্থবছরের লক্ষ্য 

১।জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৭.৫ (২০২২-২৩ এবং ২০২৩-২৪) শতাংশ অপরিবর্তিত রয়েছে।

২।মূল্যস্ফীতি ৫.৬ (২০২২-২৩) ৬ (২০২৩-২৪) শতাংশ।

৩।মাথাপিছু আয় – ৩০০৭ (২০২২-২৩)ডলার।

৪।ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগ – ২৪.৯৪ (২০২২-২৩)শতাংশ।

৫।বিদ্যুৎ উৎপাদন  ২৬০০০(২০২২-২৩) মেগাওয়াট।

৬। ব্যাক্তির করযোগ্য আয়সীমা ৩,৫০,০০০ টাকা(২০২৩-২৪)

৫. এক নজরে বাজেটে পর্যটন 

১।হোটেল শিল্পের জন্য সামগ্রী আমদানিতে ১০% শুল্ক কর অব্যাহতি প্রত্যাহার

2।বহির্গামী পর্যটকদের উপর ভ্রমণ কর আরোপ করা হয়েছে (দেশ অনুযায়ী)

৩।বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রকের জন্য এই অর্থবছরে ৬৫৯৭ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে,গত বৎসর থেকে ৪০৭ কোটি টাকা কম।

৪।হোটেল এবং রেস্তোরাঁর উপর ভ্যাট এবং ট্যাক্স একই থাকবে।

৫। মিস্টান্ন ও ঘরে তৈরী বেকারী পন্যের উপর ৫০% ভ্যাট কমানো হয়েছে।

৬। উড়ো জাহাজ লিজ ও খুচরা যন্ত্রাংশের উপর কর কমানো হয়েছে

৭।পর্যটন বিকাশে আসছে পর্যটন মহাপরিকল্পনা,যে খানে প্রায় ১২০০  স্পট চিন্নিত করা হয়েছে।

আগামী অর্থবছরের বাজেটে আরও যা যা থাকতে পারে

১. করমুক্ত আয়সীমা বৃদ্ধি 

২০২২-২৩ অর্থবছর থেকে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা কিছুটা বাড়তে পারে। বর্তমানে বার্ষিক আয়ের প্রথম তিন লাখ টাকা পর্যন্ত কর দিতে হয় না। এটি বাড়িয়ে ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত করা হতে পারে।

উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের প্রকৃত আয় কমছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে জুলাই-এপ্রিল ,গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ৮ দশমিক ৯ শতাংশ। এতে মানুষের প্রকৃত আয় কমেছে। মানুষকে স্বস্তি দিতে তাই এবার করমুক্ত আয়সীমা কিছুটা বাড়ানো হতে পারে।

২. করমুক্ত আয়সীমা বৃদ্ধি 

২০২২-২৩ অর্থবছর থেকে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা কিছুটা বাড়তে পারে। বর্তমানে বার্ষিক আয়ের প্রথম তিন লাখ টাকা পর্যন্ত কর দিতে হয় না। এটি বাড়িয়ে ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত করা হতে পারে।

উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের প্রকৃত আয় কমছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ৮ দশমিক ৯ শতাংশ। এতে মানুষের প্রকৃত আয় কমেছে। মানুষকে স্বস্তি দিতে তাই এবার করমুক্ত আয়সীমা কিছুটা বাড়ানো হতে পারে।

৩. ফ্ল্যাট প্লট গাড়ীতে খরচ বৃদ্ধি 

ফ্ল্যাট-প্লট নিবন্ধন করার সময় ক্রেতাকে নানা ধরনের কর দিতে হয়। যেমন গেইন ট্যাক্স, ভ্যাট, স্ট্যাম্প মাশুল, নিবন্ধন মাশুল, স্থানীয় সরকার কর। ১০ থেকে সাড়ে ১২ শতাংশ কর দিতে হয়। এই করহার বাড়ানো হতে পারে। সব মিলিয়ে কর ভার হতে পারে ১৫ শতাংশ। যেমন এক কোটি টাকার ফ্ল্যাট কিনলে আড়াই থেকে পাঁচ লাখ টাকা খরচ বাড়তে পারে।

গাড়িওয়ালাদের জন্য আগামী বাজেট দুঃসংবাদ বয়ে আনতে পারে। কেউ যদি দ্বিতীয় গাড়ি কেনেন, তাহলে কার্বন করের মতো বাড়তি কর দিতে হতে পারে। গাড়ির সিসিভেদে বাড়তি করের পরিমাণ হতে পারে ২০ হাজার থেকে ৩ লাখ টাকা। গাড়ির ফিটনেস সনদ নেওয়ার সময় এই কর দিতে হয়।

২০০১ থেকে ৩০০০ সিসি পর্যন্ত গাড়ির সম্পূরক শুল্ক ২০০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫০ শতাংশ এবং ৩০০১ থেকে ৪০০০ সিসি পর্যন্ত ৩৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫০০ শতাংশ করা হতে পারে। এই স্তরে সাধারণত জিপ ও এসইউভি গাড়ি আমদানি হয়।

৪. ভ্রমণ কর বৃদ্ধি 

আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে জল, স্থল ও আকার তিন পথেই ভ্রমণ কর বৃদ্ধির প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ হারে বাড়বে ভ্রমণ কর। প্রস্তাব অনুমোদিত হলে মানুষের ভ্রমণব্যয় বাড়বে।

৫. সর্বজনীন পেনশনের ঘোষণা

বর্তমান মেয়াদের শেষ বাজেট বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল পরীক্ষামূলকভাবে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি চালুর ঘোষণা দেবেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, প্রবাসী, বেসরকারি প্রাতিষ্ঠানিক চাকরিজীবী, শ্রমিকশ্রেণি, অপ্রাতিষ্ঠানিক ব্যক্তি, সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচিভুক্ত জনগোষ্ঠী ও শিক্ষার্থী তাঁদের জন্য আলাদা ছয় ধরনের কর্মসূচি করার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে অর্থ বিভাগ। অর্থ বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, কাজটি অনেক জটিল। ২০২৮ সালের আগে সর্বজনীন পেনশন বাধ্যতামূলকভাবে শুরু করার বাস্তবতা নেই। তার আগপর্যন্ত বিভিন্ন কর্মসূচি ঐচ্ছিকভাবে চলবে। আগামী অর্থবছরে এ জন্য বরাদ্দও থাকছে না।

৬.সামাজিক ভাতা বৃদ্ধি

সামাজিক সুরক্ষা খাতে আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে বরাদ্দ কিছুটা বাড়ছে। সঙ্গে কিছু কিছু কর্মসূচির ভাতাও বাড়ছে। কোথাও বাড়ছে জনপ্রতি ৫০ টাকা, কোথাও-বা ১০০ টাকা। এটুকু ভাতা সরকার বাড়াচ্ছে আবার সাত বছর পর। ভাতা কিছুটা বৃদ্ধির পাশাপাশি উপকারভোগীর সংখ্যা বাড়বে।

২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটে সামাজিক সুরক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৭৬ কোটি টাকা। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, আগামী অর্থবছরে এ খাতে বরাদ্দ হতে পারে ১ লাখ ২৬ হাজার ২০০ কোটি টাকা।

আগামী অর্থবছরেও নগদ সহায়তা বা ভাতার জন্য থাকছে আটটি কর্মসূচি। এই খাতে বরাদ্দ ৩ হাজার কোটি টাকা বাড়ছে।

কর্মসূচি আটটি হলো বয়স্ক ভাতা, বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা হিজড়া, বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের ভাতা মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচি, বীর মুক্তিযোদ্ধা সম্মানী ভাতা, শহীদ পরিবার ও যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা ও সম্মানী ভাতা এবং সরকারি কর্মচারীদের অবসর ভাতা।

৭. খাদ্যনিরাপত্তায় বরাদ্দ বাড়বে

খাদ্যনিরাপত্তা ও কর্মসৃজন কর্মসূচির আওতায় টিআর, জিআর, ভিডব্লিউবি, ওএমএস, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি, ভিজিএফ ইত্যাদি ১১টি শ্রেণিতে ১৫ হাজার ৪০৮ কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে চলতি অর্থবছরে। আগামী অর্থবছরে এ খাতে বরাদ্দ দুই হাজার কোটি টাকা বাড়তে পারে। এসব কর্মসূচির মাধ্যমে সরকার সাধারণ মানুষের কাছে কম দামে চাল ও আটা বিক্রি করে। আবার কাজের সুযোগ তৈরি করতে গ্রামে বিভিন্ন প্রকল্প নেওয়া হয়।

বাজেটে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির জন্য বরাদ্দ ১০০ কোটি টাকা বাড়তে পারে। বর্তমানে এ খাতে বরাদ্দ ৪ হাজার ৪১৭ কোটি টাকা। তবে শিক্ষাবৃত্তির হার বাড়বে না।

৮. দাম বাড়তে পারে কমতে পারে

দেশীয় কোম্পানির মুঠোফোন উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট বসানোর প্রস্তাব করা হতে পারে। যেসব প্রতিষ্ঠান যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ নিজেরাই বানাবে এবং মুঠোফোন উৎপাদন করবে, সেসব কোম্পানির ওপর ৩ শতাংশ হারে ভ্যাট বসতে পারে। কমপক্ষে দুটি যন্ত্রাংশ নিজেরা বানিয়ে মুঠোফোন বানালে বিদ্যমান ভ্যাট ৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাংশ এবং যারা সব যন্ত্রাংশ আমদানি করে শুধু দেশে সংযোজন করে, সেসব প্রতিষ্ঠানের ওপর সাড়ে ৭ শতাংশ ভ্যাট বসতে পারে। এখন ৫ শতাংশ হারে ভ্যাট বসে। ফলে স্থানীয় বাজারে স্মার্টফোনের দাম বাড়তে পারে।

অন্যদিকে কিছু পণ্যের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট বসিয়ে এবং ভ্যাট বাড়িয়ে দেওয়া হতে পারে। যেমন কলমের ওপর ৫ শতাংশ ভ্যাট বসানোর প্রস্তাব করা হতে পারে। এ ছাড়া টিস্যু, ন্যাপকিন, প্লাস্টিকের টেবিলওয়্যার, কিচেনওয়্যারসহ গৃহস্থালির পণ্যের উৎপাদন পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট বাড়িয়ে সাড়ে ৭ শতাংশ করা হতে পারে। আমদানি করা ফ্যানে সম্পূরক শুল্কহার বাড়তে পারে।

এ ছাড়া সব ধরনের সিগারেটের মূল্যস্তর ও শুল্ক দুটি বাড়ানোর প্রস্তাব করা হতে পারে। অন্যদিকে যেসব সিগারেট কোম্পানি টার্নওভার কর দেয়, তাদের করহার ১ শতাংশ বাড়িয়ে ৩ শতাংশ করা হতে পারে।

স্থানীয় শিল্প সুরক্ষায় বাইসাইকেলের যন্ত্রাংশ আমদানিতে ১৫ শতাংশ বসতে পারে। এ ছাড়া বিদেশ থেকে সফটওয়্যার আমদানি করলেও ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক বসানো হতে পারে। এর ফলে স্থানীয় বাজারে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।

একইভাবে ফ্রিজ রেফ্রিজারেটর আমদানি করা হলে সম্পূরক শুল্ক বাড়ানো হতে পারে। আবার স্থানীয় ফ্রিজ-রেফ্রিজারেটর উৎপাদকদের ভ্যাট ছাড়ের সুবিধা অব্যাহত থাকবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *