বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দিন । বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট রাত কোনটি?
বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় দিন ও ক্ষুদ্রতম দিন বছরের শেষে এবং বছরের মাঝামাঝিতে আসে – বিভিন্ন দেশে কিন্তু এটি বিভিন্ন সময়ে ঘটে থাকে – বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দিন
বছরের বৃহত্তম দিন কোনটি? – সূর্যের পরিক্রমণকালে ২১ জুন তারিখে পৃথিবী এমন এক জায়গায় আসে সে তখন সূর্য ১১৫ উত্তর অক্ষাংশে তথা কর্কটক্রান্তির ওপর লম্বভাবে পড়ে। তাই ২১ জুন উত্তর গোলার্ধে দীর্ঘতম দিন ও ক্ষুদ্রতম রাত হয়। অন্যদিকে ২২ ডিসেম্বর দক্ষিণ গোলার্ধ সূর্যের দিকে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকে থাকে। তাই ২২ ডিসেম্বর দক্ষিণ গোলার্ধে দিন সবচেয়ে বড়, রাত ছোট। উল্লেখ্য, ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর উভয় গোলার্ধে দিন – রাত্রি সমান।
বাংলাদেশ যেহেতু উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত, তাই এদেশের মানুষদের জন্যও বছরের সবচেয়ে দীর্ঘতম দিন ২১ জুন। আবহাওয়া অফিসের তথ্য বলছে, আজ দিন থাকবে ১৩ ঘণ্টা ৩৭ মিনিট। আজ সূর্যোদয় হয়েছে ৫টা ১২ মিনিটে আর সূর্যাস্ত যাবে ৬টা ৪৯ মিনিটে।
অন্যদিকে ২১ ডিসেম্বর ঠিক বিপরীত ঘটনা ঘটবে। সেদিন দক্ষিণ মেরুর দিকে সূর্য বেশি হেলে থাকবে। তাই ২১ ডিসেম্বর দক্ষিণ গোলার্ধে বছরের সবচেয়ে দীর্ঘতম দিন এবং ক্ষুদ্রতম রাত হবে। অপরদিকে উত্তর গোলার্ধে ২১ ডিসেম্বর দিনটি বছরের সবচেয়ে ছোট দিন এবং সবচেয়ে বড় রাত হবে।
পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল হহলেএকই সময়ে দক্ষিণ গোলার্ধে শীতকাল হয়ে থাকে / ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর উভয় গোলার্ধে দিন রাত্রি সমান হয়।
বছরে দুটি সময়ে দিন রাত্রি সময় হয় তা হলো ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর
Caption: Day and night length
Winter in different countries around the world । Winter in Bangladesh at October to November Every Year
- Winter in Syria Damascus, Jan 2019
- Winter in Yemen Sanaa, Dec 2018
- Winter in Turkey Çaldıran, Jan 1990
- Winter in Pakistan Skardu, Jan 1995
- Winter in Lebanon Beirut, March 2019
- Winter in the UK Braemar, Dec 1995
What are the 6 types of seasons?
Six Season in Bangladesh – Ecologists often use a six-season model for temperate climate regions which are not tied to any fixed calendar dates: prevernal, vernal, estival, serotinal, autumnal, and hibernal. Many tropical regions have two seasons: the rainy, wet, or monsoon season and the dry season.
দীর্ঘতম রাত অথবা ক্ষুদ্রতম দিনকে এভাবে ব্যাখ্যা করা যেতে পারে, ২১ জুন উত্তর গোলার্ধে আমরা পাই দীর্ঘতম দিন আর হ্রস্বতম রজনী। সূর্য এ সময় কর্কটক্রান্তি বৃত্তে অবস্থান করে। ক্রান্তি বৃত্তে সূর্যের এই প্রান্তিক অবস্থান বিন্দুকে বলা হয় উত্তর অয়নায়ন। এরপর থেকে দিন ছোট হতে থাকে আর রাত বড় হতে থাকে। অবশেষে ২৩ সেপ্টেম্বর সূর্য আবার অবস্থান নেয় বিষুব বৃত্তের বিন্দুতে, যেখানে ক্রান্তি বৃত্ত ও বিষুব বৃত্ত পরস্পরকে ছেদ করেছে। একে বলা হয় জলবিষুব বিন্দু। এ দিন পুনরায় পৃথিবীর সর্বত্র দিন-রাত সমান হয়ে থাকে। আবার এর পর থেকেই উত্তর গোলার্ধে ক্রমশ রাত বড় হতে হতে সূর্য পৌঁছে যায় ক্রান্তি বৃত্তের দক্ষিণ অয়নায়ন বিন্দুতে।