ছোট ব্যবসার আইডিয়া । স্বল্প বিনিয়োগ বা কম পুঁজির ১৫টি ছোট ব্যবসার করার ধারনা নিন
উচ্চশিক্ষিত হওয়ার ফলে ছোট কোন কিছু শুরু করতে পারিনা-লোকলজ্জায় ভয়ে কিন্তু কোন কাজই ছোট নয়-মন দিয়ে করলে একদিন বড় হবেই – ছোট ব্যবসার আইডিয়া
ছোট ব্যবসার পুজি কোথায় পাব? ছোট ব্যবসা করার জন্য কোন পুজি লাগে না, লাগে পরিশ্রম, যে পুজি লাগে তা পরিবার বা বন্ধুদের কাছ থেকে ধার নেয়া যায়। এই ছোট ব্যবসার আইডিয়া গুলি আপনার মৌলিক অনুভূতি, আনুষ্ঠানিক শিক্ষা এবং পেশাদার অভিজ্ঞতা অনুযায়ী প্রয়োজনীয়ভাবে প্রস্তাবিত হতে পারে। আমি কিছু উদাহরণ দিচ্ছি, যা আপনার ব্যক্তিগত পক্ষ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় সম্মতি, অভিজ্ঞতা এবং স্থানীয় মার্কেটের প্রশংসা করতে পারে। যদি আপনার এলাকায় কৃষি প্রধান হয়, তবে আপনি ছোট কৃষি উপকরণ ভাড়া ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এতে আপনি কৃষকদের জন্য মোটরগাড়ি, ট্র্যাক্টর, মোয়ার, ওয়েডার, পাম্প এবং অন্যান্য কৃষি সরঞ্জাম ভাড়া করতে পারেন।
দোকান দেয়া যায় কি? গ্রীন স্টোর বা পার্সনাল করার দোকান হিসেবে আপনি প্রাকৃতিক পণ্যগুলির বিক্রয় করতে পারেন, যেমন প্রাকৃতিক কসমেটিক, বাগানের সাজ, সৌন্দর্য যন্ত্রপাতি, পর্যাপ্ত বীজ, ওয়ালেট এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক উপাদান। আপনি আপনার এলাকায় ব্যক্তিগত খেলাধুলা ক্লাব প্রতিষ্ঠা করতে পারেন, যেখানে লোকেরা খেলাধুলা করতে পারে এবং অনুষ্ঠান আয়োজন করতে পারেন। আপনি ক্রিকেট, ফুটবল, বল, টেনিস এবং অন্যান্য খেলাধুলা ক্লাব প্রদান করতে পারেন।
ফুচকা ব্যবসা কেমন? আপনি মাস্ট মোহল্লায় খাবার গাড়ি খুলতে পারেন যাতে আপনি বিভিন্ন মজাদার খাবার বিক্রয় করতে পারেন, যেমন পুচকা, ফুচকা, চটপটি, রোল, চাট, ইত্যাদি। আপনি একটি অনলাইন শিক্ষা প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে পারেন যেখানে শিক্ষকরা আপনার প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন বিষয়ে পাঠ দেবে এবং শিক্ষার্থীরা অনলাইনে পাঠ সম্পাদন করতে পারবে। এই ছোট ব্যবসা আইডিয়া গুলি আপনার আনুমানিক সাপ্তাহিক ও মাসিক বাজেট, অনুমোদিত অঞ্চল, মার্কেট প্রশংসা, এবং সম্প্রসারণ সম্পর্কে বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনো ব্যবসা শুরু করার আগে প্রয়োজনীয় অনুশাসন, প্রস্তুতি এবং গবেষণা করা গুরুত্বপূর্ণ যাতে আপনি সাফল্য অর্জন করতে সক্ষম হন।
ইউটিউব ব্লগ থেকে আপনি পাইকারি বাজারের ঠিকানা ও মালামাল অর্ডারও করতে পারেন / পাইকারি দরে কোথায় পন্য পাওয়া যায় এটি এখন আর কারও কাছে জিজ্ঞাসা করতে হবে না
পাড়া প্রতিবেশী হয়তো আপনাকে কটাক্য করতে পারবে। লজ্জা দিতে পারবে কিন্তু আপনার ক্যারিয়ার গঠনে বা উপার্জন করতে খুব একটা সাহায্য করবে না। তাই লজ্জা হয় মন থেকে কোন কাজ শুরু করতে হবে যা করতে আপনার ভাল লাগে পাছে লোকে যা ইচ্ছে বলুক।
Caption: whole Sale Product: saiful express ltd
বিজনেস আইডি ২০২৩ । ১৫টি ছোট ব্যবসা করার ধারণা দেখুন
- মোবাইল সার্ভিসিং: আজ মানুষের হাতে হাতে এবং ঘরে ঘরে স্মার্টফোন আছে। আর, এই স্মার্টফোন ফোন গুলি খারাপ নিশ্চই হয়। তাই, আপনি যদি মোবাইল রিপেয়ারিং এর কাজটি শিখে একটি ছোট্ট দোকান দিয়ে বসতে পারেন তাহলে আপনি অনেকটাই কামিয়ে নিতে পারবেন। কারণ, মানুষ মোবাইল কিনবের আর মোবাইল যিহেতু একটা electronic তাই ও খারাপ হবেই এবং মানুষ আপনার কাছে আসবেই। মোবাইল রিপেয়ারিং এর কাজ শুরু করতে আপনার বেশি পুঁজির প্রয়োজন হবেনা। আপনার প্রথোম একটি মোবাইল রিপেয়ারিং এর course করতে হবে যেটা ৩ থেকে ৪ মাসেই হয়ে যাবে। তাই, এখানেও আপনার বেশি টাকার প্রয়োজন নেই।
- খাবার হোম ডেলিভারি: আজকের কর্মব্যস্ততার যুগে বাড়িতে রোজ রান্না করার সুযোগ হয় না অনেকেরই, আবার প্রতিদিন হোটেলের খাবারও খেতে চান না বেশিরভাগ। এই চাহিদা মেটাতেই শুরু হয়েছিল খাবারের হোম ডেলিভারির ব্যবসা। নিজের বাড়িতে রান্না করে পৌঁছে দিন বাড়ি বাড়ি, সময়ে মতো সুস্বাদু খাবার দিতে পারলে ব্যবসার অভাব হবে না।
- অনলাইন বেকারি: রকমারি কেক, কুকিস্ বানাতে ভালবাসেন? আত্মীয়-বন্ধুদের জন্মদিন-অ্যানিভারসারিতে আপনার বানানো কেকের কদর রয়েছে? তাহলে এই ছোট ব্যবসা আপনার জন্য। ওভেন-ফ্রেশ বেকারি আইটেমের চাহিদা প্রচুর, আর তা যদি আপনি একেবারে ক্রেতার ঘরে পৌঁছে দিতে পারেন তাহলে তো কথাই নেই। নিত্যনতুন রেসিপি চেষ্টা করুন, তৈরি করুন আপনার স্পেসালিটি। ১০ হাজার টাকায় শুরু করুন আপনার ব্যবসা। ঘরের ওভেনেই কেক-কুকিস্ বানিয়ে অনলাইনে বিক্রি করুন।
- জুস করে ফলের রসের বিক্রি: প্রথমেই বেছে নিতে হবে জায়গা। এমন জায়গায় কিয়স্ক করতে হবে যাতে সহজেই চোখে পড়ে। আসে পাশে অফিস, স্কুল, কলেজ থাকলে বিক্রি হওয়ার সুযোগ বেশি। ওই জায়গায় কিয়স্ক বসানোর অনুমতি পত্র যোগাড় করতে হবে, ভাড়া নিতে হবে জায়গা। এর পর দরকার কাঁচামাল আর ফলের রস তৈরির যন্ত্র। গোটাটাই ১০ হাজার টাকার কমে করে ফেলা সম্ভব।
- ট্রাভেলিং এজেন্সি: অল্প পুঁজিতে ব্যবসা শুরু করতে হলে বাসের টিকিট বুকিংয়ের ব্যবসার কথা ভাবতে পারেন। ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। স্বল্প মূলধনে ব্যবসা করতে চাইলে সব থেকে সহজ উপায় হল হোস্ট এজেন্সির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হওয়া। প্রাথমিক বিনিয়োগের পরিমাণ নির্ভর করে হোস্ট এজেন্সির উপর কিন্তু তা ১০ হাজার টাকার মধ্যে রাখা সম্ভব।
- ট্যুর গাইড হওয়া: বাঙালী বেড়াতে যেতে ভালবাসে। আর তার জন্য তারা অনেক সময়েই নির্ভর করে ট্যুর গাইডের ওপর। ফ্লাইট, ট্রেনের টিকিট বুকিং, হোটেল বুকিং থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ ট্যুরটি প্ল্যান করা পুরোটার দায়িত্ব আপনার। অফিস, স্কুল বা কলেজের ট্যুর করাতে পারলে নিয়মিত ব্যবসা পাওয়া সম্ভব।
- কাস্টমাইজড গয়না তৈরির ব্যবসা: নতুন ধরণের গয়না তৈরি করুন, অভিনবত্ব আনুন গয়নার ডিজাইন, স্টাইল আর উপকরণে। অনলাইনে ব্যবসা করুন। ১০ হাজার টাকায় এই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। এই ধরণের গয়না তৈরির উপকরণ সহজেই পাওয়া যায় কলকাতার বিভিন্ন বাজারে। পছন্দ মতো উপকরণ সংগ্রহ করে বাড়িতে বসে সহজেই বানিয়ে ফেলুন গয়না।
- অনলাইন ভিত্তিক হস্তশিল্প সামগ্রী বিক্রয়: দেশে রয়েছে হস্তশিল্পের বিপুল সম্ভার। ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করতে ছোট ছোট ঘর সাজানোর সামগ্রী সংগ্রহ করুন, অথবা ছোট গয়না। গ্রামীণ শিল্পীরা অনেক কম দামেই বিক্রি করেন তাঁদের তৈরি সামগ্রী। তাই অত্যন্ত কম খরচে লাভের ব্যবসা করা সম্ভব।
- দর্জির দোকান: ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করতে হলে ভাবতে পারেন দর্জির দোকানের কথা। তবে এক্ষেত্রে আপনার অবশ্যই থাকতে হবে উপযুক্ত দক্ষতা ও সৃজনশীলতা। নিজের বাড়ি থেকেও এই ব্যবসা করতে পারেন। ক্রেতার বাড়ি গিয়ে ডিজাইন আর মাপ নিয়ে এসে বাড়িতে বসে বানিয়ে পৌঁছে দিয়ে আসুন ক্রেতার বাড়িতে। অনলাইনে বহু নতুন নতুন অভিনব ডিজাইন পাওয়া যায়, সেখান থেকে নিজের পছন্দ মতো ক্যাটালগ তৈরি করে নিন।
- বিউটিশিয়ান বা পার্লার: উপযুক্ত দক্ষতা ও প্রশিক্ষণ থাকলে অল্প পুঁজিতে এই ব্যবসা করা সম্ভব। প্রথমেই কিনে ফেলুন প্রাথমিক পরিষেবা দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ। বাড়িতে গিয়ে ফেসিয়াল, পেডিকিওর, ম্যানিকিওর, অয়েল ম্যাসাজ বা ওয়্যাক্সিংয়ের মতো পরিষেবা দিন ক্রেতাকে। অনেকে বিউটি পার্লারে না গিয়ে বাড়িতেই এই সমস্ত পরিষেবা পেতে পছন্দ করেন। পরিষেবার মান ভাল হলে লোক মুখেই প্রচার হবে। তৈরি করতে পারেন আপনার ওয়েবসাইটও। ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
- মেকআপ আর্টিস্ট বা সাজগোজ: আপনি যদি সাজাতে ভালবাসেন, যদি থাকে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ, তাহলে খুব সহজেই অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা করা সম্ভব। কনে সাজানো থেকে পার্টি মেকআপ অথবা নাচ বা অন্যান্য অনুষ্ঠান, ডাক পেতে পারেন বিভিন্ন জায়গা থেকে। এক্ষেত্রেও একটি ওয়েবসাইট থাকলে ক্রেতার কাছে পৌঁছনো সহজ হবে।
- নাচ, গান বা ড্রয়িং স্কুল: আপনার যদি এর মধ্যে কোনও একটি দক্ষতা থাকে তাহলে সেই দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে প্রায় বিনিয়োগ ছাড়াই আয় করতে পারবেন। আপনার বাড়িতেই এই স্কুল খুলতে পারেন, বা ভাড়া করতে পারেন কোনও ঘর। ছাত্রছাত্রীদের বাড়ি গিয়েও শেখাতে পারেন গান, নাচ বা আঁকা। এর জন্য আপনাকে হতে হবে ধৈর্যশীল আর দায়িত্ববান। এই ব্যবসার প্রচার মূলতঃ হয় লোকমুখে। তাই আপনি যদি ছাত্রছাত্রীদের খুশি করতে পারেন তাহলে তাদের থেকে শুনেই নতুন ছাত্রছাত্রী আসবে।
- বিদেশী ভাষা শিক্ষা কোচিং: আপনার যদি কোনও বিদেশী ভাষা জানা থাকে, তাহলে সেই দক্ষতা ব্যবহার করে সহজেই লাভজনক ব্যবসা করতে পারবেন। ছোট থেকে বয়স্ক, বিভিন্ন বয়সের ছাত্রছাত্রী পাওয়া সম্ভব। বিনা বিনিয়োগে আয় করতে পারবেন এই ব্যবসায়। তবে এই ব্যবসা করতে সংশ্লিষ্ট ভাষায় আপনাকে যথেষ্ট দক্ষ হতে হবে নিশ্চিতভাবেই, হতে হবে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী ও ধৈর্যশীল।
- ফ্রিল্যান্সিং কন্টেন্ট রাইটিং: ইংরেজিভাষায় যথেষ্ট দক্ষতা থাকলে কন্টেন্ট রাইটিংয়ের কাজ পাওয়া সহজ। ঘরে বসে অনলাইনে ব্যবসা করে আয়ও হবে ভালই। বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স সাইটের মাধ্যমে এই কাজ পাওয়া যেতে পারে। ইদানিং আঞ্চলিক ভাষায়ও কাজের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এই লেখার নিজস্ব কিছু কৌশল রয়েছে, যেমন সার্চ ইঞ্জিনে যাতে আপনার লেখা ওপরের দিকে স্থান পায় তার জন্য জানতে হয় সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কৌশল। তবে চর্চা করলে রপ্ত করে নেওয়া কঠিন হবেনা। ভাষার ও শব্দভাণ্ডারের ওপর দখল থাকাই এই ব্যবসায় সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। বিনা বিনিয়োগে ঘরে বসে আয় করতে পারবেন এই ব্যবসায়।
- ইউটিউব চ্যানেল খুলে: অনলাইনে আয় করার আরও একটি সহজ উপায় ইউটিউব চ্যানেল। শিক্ষামূলক থেকে রান্না শেখানো, লাইফ হ্যাকস্ থেকে বেড়ানো, বিষয় হতে পারে যে কোনও। চ্যানেলের ফলোয়ার বাড়াতে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে হবে। স্মার্টফোনে ভিডিও তুলেও আপলোড করতে পারেন চ্যানেলে। তবে শব্দ ও ছবির গুণমান ভাল হওয়া জরুরি। ভিডিওর যথেষ্ট ভিয়্যু হলে বিজ্ঞাপন বাবদ টাকা পাবেন।
ব্যবসা করতে পুজি নাকি পরিশ্রম লাগে?
ব্যবসা করার সময়ে সাধারণভাবে পুজি এবং পরিশ্রম উভয়ের প্রয়োজন অনুভব করা হয়। প্রতিষ্ঠান এবং ব্যবসায়ের প্রকৃতি, ব্যবসার ধরণ, আপনি কি ধরণের ব্যক্তি, আপনার নৈতিক মান এবং লক্ষ্য ইত্যাদি উল্লেখ্য কিছু উপায়ে তা প্রভাবিত করতে পারে।
পুজি সম্পর্কিত দৃষ্টিভঙ্গি: শুরুতেই পুজি লাগতে পারে: ব্যবসা শুরু করার সময়, আপনার প্রকল্পে পুজি লাগতে পারে যেমন স্থানীয় অনুশীলনের জন্য শুভ চিন্হ বা মানুষের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করতে। বিপজ্জনক ধার্মিক বৈশিষ্ট্য: কিছু ব্যক্তিগত ধর্ম ও বিশ্বাসগুলি বিপজ্জনক হতে পারে যার মাধ্যমে অন্যান্য লোকের প্রতি আপনার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আক্রমণ প্রকাশ হতে পারে। মানবিক প্রকৃতি: কিছু ব্যক্তির মনোভাব এবং উদ্দীপনা অন্যের প্রতি মানবিক ব্যবহারের দিকে প্রয়োজনীয় হতে পারে।
পরিশ্রমের সম্পর্কিত দৃষ্টিভঙ্গি: কর্মশালা এবং কর্মচারীদের নিয়োজনীয়তা: ব্যবসা চালাতে এবং সেবা সরবরাহ করতে আপনি নিয়োজিত কর্মচারীদের প্রয়োজন প্রয়োজনীয় করতে পারেন। প্রকৃত ব্যবসায়িক গঠন: আপনি প্রয়োজনে স্বয়ং কাজ করতে পারেন এবং সেবা সরবরাহ করতে পারেন, এটা আপনার প্রতিষ্ঠানে পরিশ্রমের ব্যবস্থাপনা বা বিনিয়োগের ব্যবস্থা অনুমোদন করে। বিনিয়োগের প্রতি সমর্থন: ব্যবসা চালাতে এবং বৃদ্ধি করতে প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করা হয়। প্রতিষ্ঠানের উন্নতি ও বৃদ্ধির জন্য নতুন প্রয়োজনীয়তা করা উচিত হতে পারে, যাতে আপনি প্রতিযোগিতামূলক ব্যবসায় প্রদর্শন করতে সক্ষম হন।
সারাংশঃ ব্যবসা চালাতে পুজি এবং পরিশ্রম উভয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেভাবে আপনি তা ব্যবহার করতে চান সেটা আপনার উপার্জন উদ্দীপনা এবং ব্যক্তিগত মূল্যমান অনুসারে ভিন্ন হতে পারে। ব্যবসা চালানোর সময়, উচ্চতর এবং মানসিক সমৃদ্ধি এবং অন্যান্য লোকের সাথে মিশ্রণ করে সম্মান ও প্রতিশ্রুতির সাথে যুক্ত হতে পারে।