সর্বশেষ নিউজ

নিপাহ ভাইরাস রক্ষা পাওয়া উপায় ২০২৪ । কিভাবে বুঝবেন নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন?

নিপাহ ভাইরাসের থাবা থেকে বাচতে সতর্ক থাকুন-কোন নির্দিষ্ট টিকা বা ওষুধ নেই ফলে মৃত্যুর হার ৭১% – ভয়ংকর নিপাহ ভাইরাস ২০২৪

বাদুর কিভাবে নিপাহ ভাইরাস ছড়ায়? বাদুড়ের লালা থেকে নিপাহ ভাইরাস ছড়ায় ফলে কাচা রস খেতে যাবে না। কাঁচা রসে সরাসরি বাদুরের লালা থাকে। নিপাহ ভাইরাস একটি জীবাণুবিশেষ যা মানুষ এবং অন্যান্য স্তনধারী প্রাণীগুলির মধ্যে মনে হতে পারে মৃত্যুবাদক রোগ নিয়ে বিশেষভাবে পরিচিত। এই ভাইরাসের কারণে সাধারিতভাবে মানুষের মধ্যে আক্রান্ত হওয়া যায় এবং মানুষের মধ্যে জনসংখ্যা বিস্তারিত এই রোগে সংক্রমণ হতে পারে।

কোন কোন দেশে নিপাহ ভাইরাস পাওয়া গেছে? নিপাহ ভাইরাস একসময় বাংলাদেশ, ইন্ডিয়া, মালয়েশিয়া এবং সিঙ্গাপুরে মানব মৃত্যুর কারণে সতর্কতা তৈরি করেছিল। এই ভাইরাসের একটি বৃদ্ধিরূপ সংজ্ঞা বোঝাতে হোয়ার্ড নায়েটের নামক একজন মানুষের মৃত্যুর পরিস্থিতি ছিল। নিপাহ ভাইরাস মূলত ফ্রুট ব্যাটেন প্রজাতির বাটগুলি থেকে সংক্রমিত হতে পারে, এবং মানুষের মধ্যে এ ভাইরাস ছড়িয়ে দিতে পারে যখন মানুষ ফল বা ভাট খায়। এটি মানুষের সাথে সম্পর্কিত রোগগুলির একটি গোষ্ঠি, যা সবুজ সাগর বা এডভান্স ড্রপ ডিজিজন বলা হতে পারে।

নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্তের লক্ষণ কি? নিপাহ ভাইরাসের লক্ষণগুলি মৌলিকভাবে ফ্লু এবং মানবপূর্ণ বাড়িতে জ্বরের অনুভুতি থাকতে পারে, যা মানববিন্যাস, শ্বাসকষ্ট, ক্ষয়ক্ষতি এবং প্রস্তুত হতে পারে। এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে উচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা গুরুত্বপূর্ণ এবং ভাইরাসের প্রকারভেদ এবং সম্ভাব্য সংক্রমণের ধরণ নির্ধারণ করতে একটি স্বাস্থ্য পেশাদারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

কাঁচা রস পানে আপনিও আক্রান্ত হতে পারেন / জ্বর ঠান্ডা হলেই কি নিপাহ ভাইরাস?

নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত ৮ রোগীর মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।

Caption: Nipa Virus

নিপাহ ভাইরাস থেকে বাঁচতে চাইলে করণীয় ২০২৪ । যা কখনো করতে যাবেন না

  1. গাছ থেকে পাড়া কাঁচা খেজুর রস বা তালের রস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন ।
  2. রস খাওয়ার আগে ভালো করে ফুটিয়ে নিন ।
  3. কামড়ের চিহ্ন রয়েছে এমন ফল খাওয়া থেকে বিরত থাকুন ।

নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয় কেন?

নিপাহ ভাইরাসের মূল উৎস মনে হয় ফ্রুট ব্যাটগুলি, যা বাংলাদেশ, ইন্ডিয়া, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর এবং অন্যান্য এলাকায় পাওয়া যায়। এই ভাইরাস ব্যাটেন প্রজাতির বাটগুলির মধ্যে বা তাদের নিজস্ব কোলোনিতে বুআই বা উড়কোলোনি থেকে উত্পন্ন হতে পারে। বাটগুলি এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর ভাইরাস তাদের শরীরে বাস করতে পারে এবং এই বাটগুলির রক্ত এবং অন্যান্য দ্রব্য দ্বারা এই ভাইরাস সাধারিত মানুষে চলে যেতে পারে। মুলত, মানুষের সাথে নিপাহ ভাইরাসের সংক্রমণ হতে পারে যখন মানুষ ফল বা ভাট খায়, যা বাটগুলি খেতে আসতে পারে বা বাটগুলির নিজস্ব নিধন বা দহন হতে পারে। মানুষের মধ্যে এই ভাইরাস একটি প্রকণ্ঠা (respiratory) আক্রমণ হতে পারে এবং এটি একজন থেকে অন্যকে সাধারিত এবং সহজভাবে ছড়িয়ে যেতে পারে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *