সর্বশেষ নিউজ

রাইড শেয়ারিং কি? রাইড শেয়ারিং করার জন্য কি রকম নীতিমালা রয়েছে?এবং PDF

রাইড শেয়ারিং করার জন্য কি রকম নীতিমালা রয়েছে

 

রাইড শেয়ারিং নীতিমালা এবং PDF

 

 

১. রাইড শেয়ারিং কি?

রাইড শেয়ারিং হল একটি গড় পরিবহন সেবা প্রণালী, যেখানে একটি যাত্রী বা কয়েকজন যাত্রী একই গাড়িতে যাত্রা করতে পারে। এই প্রকারের পরিবহনে, যাত্রীরা স্মার্টফোন অ্যাপ বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নিজেদের পথ ও গন্তব্য সার্চ করতে পারে এবং পারিবারিক বা পেশাদার যাত্রার সময় একই গাড়িতে অন্য যাত্রীদের সাথে শেয়ার করতে পারে।

রাইড শেয়ারিং সেবা প্রধান করার জন্য একাধিক প্রতিষ্ঠান অ্যাপ বা ওয়েবসাইট তৈরি করে থাকে, যেগুলি যাত্রীদের রেজিস্ট্রেশন করার জন্য সামর্থ্য প্রদান করে এবং গাড়ির চালকদেরও তাদের এপ্লিকেশনে রেজিস্ট্রেশন করার অনুমতি দেয়। যাত্রীরা পথের তথ্য, অনুমিত কিলোমিটার চার্জ, যাত্রা শুরুর স্থান এবং গন্তব্যের স্থান প্রদান করে। এরপর এই তথ্যের ভিত্তিতে সম্ভবত নিকটবর্তী গাড়ির চালকদের এপ্লিকেশনে এক বা একাধিক যাত্রীর সাথে জড়িত হতে সম্মত করা হয়।

রাইড শেয়ারিং কিছু মূল্যের উপকারিতা প্রদান করে, যেমন ব্যক্তিগত গাড়ি বা ট্যাক্সির চেয়ে কম খরচ, পরিবেশগত সমর্থন বৃদ্ধি, ট্রাফিক সমস্যা কমানো এবং পরিবেশের যাত্রা করার সাধারণ সার্থকতা। এটি একটি সামাজিকভাবে উপকারী প্রযুক্তি প্রণালী, যা পর্যাপ্ত গাড়ি অপরিবর্তনের জন্য আবিষ্কৃত অঞ্চল থাকার কারণে উপযুক্ত হতে পারে, সাধারণভাবে শহরের জন্য প্রযোজ্য।

 

২. রাইড শেয়ারিং করার জন্য কি রকম নীতিমালা রয়েছে বাংলাদেশে

 

 

বাংলাদেশে রাইড শেয়ারিং সেবা বিশেষভাবে একটি সর্বজনীন পরিবহন পদ্ধতি হিসেবে উন্নতি করা হয়েছে, এবং এই সেবার জন্য কিছু নীতিমালা আছে। এই নীতিমালার উদ্দেশ্য হলো রাইড শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মগুলির কাছে নিয়ম ও সরকারী বিধি-নিষেধ মেনে সেবা প্রদান করা, সহজ যাত্রা উপকারীদের সুরক্ষিতভাবে যাত্রা করার নিশ্চিততা দেওয়া এবং ব্যবসায়িকভাবে এই সেবার পরিচালনা করা।

 

বাংলাদেশে রাইড শেয়ারিং করার কিছু উল্লেখযোগ্য নীতিমালা মধ্যে নিম্নলিখিত অংশগুলি থাকতে পারে

 

১. গাড়ির পরিচয়পত্র এবং অনুমোদন

রাইড শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মগুলি গাড়িদাতাদের পরিচয়পত্র এবং অনুমোদনের স্থানীয় নিয়ম ও বিধি-নিষেধ মেনে গাড়ি রেজিস্টার করে।

 

২. সাব-লোকেশন সেবা

রাইড শেয়ারিং সেবা প্রদানকারীগুলি যাত্রীদের গাড়ির সঠিক লোকেশন দেখতে পারে।

 

৩. চার্জ রেট

যাত্রীদের জন্য যাত্রা করার সময় পরিচিত চার্জ দেখানো হয়। চার্জ রেট বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তিত হতে পারে, যা যাত্রীর আগ্রহে উপলব্ধ হয়।

 

৪. সুরক্ষামূলক গাড়ি পরীক্ষা

রাইড শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম সব গাড়ির সুরক্ষামূলক কন্ডিশন নিশ্চিত করতে সর্বদা বিশেষ গুরুত্ব দেয়।

 

৫. যাত্রী নিয়ন্ত্রণ

যাত্রীদের সুরক্ষার জন্য রাইড শেয়ারিং সেবা প্রদানকারীগুলি সাধারণভাবে যাত্রীদের প্রোফাইল চেক করতে পারে এবং প্রোফাইল রেটিং সিস্টেম মেনে যাত্রীদের সাথে যাত্রা করার সাথে সাথে রেটিং প্রদান করে।

 

৩. রাইড শেয়ারিং কিভাবে কাজ করে? 

 

রাইড শেয়ারিং একটি সার্ভিস, যার মাধ্যমে ব্যক্তিরা তাদের গাড়ি ভাগ করে অন্য ব্যক্তিদের সাথে সহজেই যাতায়াত করতে পারে। এই সার্ভিসের মূল উদ্দেশ্য হলো একই মার্গে যাত্রা করতে চলে যান ব্যক্তিদের গাড়িতে, যাতে বাহনের খরচ কমায় এবং যাত্রা করার প্রয়োজনে পর্যাপ্ত গাড়ি উপলব্ধ থাকে।

এই সার্ভিসের প্রয়োজনে, যাত্রীরা সাধারণভাবে নিজেদের ব্যক্তিগত স্মার্টফোন অ্যাপস বা ওয়েবসাইট ব্যবহার করে গাড়ি রেজার্ভ করতে পারে। এই অ্যাপস বা ওয়েবসাইট উপলব্ধ সকল রাইড শেয়ারিং সার্ভিসের তালিকা, পার্টনার ড্রাইভারদের উপস্থাপন এবং যাত্রীদের নিকটবর্তী লোকের তথ্য প্রদান করে।

 

রাইড শেয়ারিং সার্ভিসের কাজ করার প্রক্রিয়া

 

১. রেজিস্ট্রেশন

যাত্রীরা প্রথমে সার্ভিস প্রদানকারী সংস্থায় নিবন্ধন করতে হবে। এই প্রক্রিয়ায় তারা নিজের প্রোফাইল তৈরি করে সংস্থার সাথে আপনার সংখ্যা, নাম, ইমেল, পেমেন্ট তথ্য ইত্যাদি সেট করতে পারে।

 

২. গাড়ি রেজার্ভ

যাত্রীরা অ্যাপস বা ওয়েবসাইট ব্যবহার করে গাড়ি রেজার্ভ করতে পারে। রেজার্ভ করার সময় তারা প্রায়শই যাত্রার স্থান, গন্তব্য, সময়সূচী, যাত্রীদের সংখ্যা ইত্যাদি সংবিধান করে।

 

৩. ড্রাইভার নির্বাচন

সফল রেজার্ভের পর, সার্ভিস প্রদানকারী সংস্থা নিকটবর্তী ড্রাইভারদের তালিকা উপস্থাপন করে, যারা যাত্রীদের সাথে গাড়ি ভাগ করতে ইচ্ছুক।

 

৪. যাত্রা শুরু

ড্রাইভার যাত্রীদের অনুমোদিত করার পর, যাত্রীরা গাড়ি উপযুক্ত সময়ে প্রাপ্ত করে সহজেই যাত্রা করতে পারে।

 

৫. পেমেন্ট

যাত্রা শেষে, সম্পূর্ণ পরিষেবা সমাপ্ত করে।

 

৪. বাংলাদেশে কিছু জনপ্রিয় রাইড শেয়ারিং সার্ভিস

 

বাংলাদেশে কিছু জনপ্রিয় রাইড শেয়ারিং সার্ভিস নিম্নলিখিত হতে পারে

 

১.উবার (Uber)

উবার একটি ব্যক্তি পরিচালিত রাইড শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম, যা বাংলাদেশে অনেক জনগণের মধ্যে খুব জনপ্রিয়। উবার এক আপ্লিকেশন প্রদান করে, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা গাড়ি বুক করতে পারেন ও রাইড সেবা পেতে পারেন।

 

২. পাথাও (Pathao)

পাথাও বাংলাদেশে একটি মূল্যবান রাইড শেয়ারিং সার্ভিস প্রদান করে, যা মোটরসাইকেল, সিএনজি অথবা কার দ্বারা ব্যবহারকারীদের আমন্ত্রিত স্থানে পৌঁছে দেয়। তাছাড়াও, পাথাও আরও কিছু সেবা প্রদান করে, যেমন পার্সনাল কুরিয়ার সেবা, ভোকেশন সেবা ইত্যাদি।

 

৩. সিমু (Shohoz)

সিমু একটি অন্য একটি জনপ্রিয় রাইড শেয়ারিং এবং ট্রান্সপোর্ট সার্ভিস সার্ভিস প্রদানকারী প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশে। সিমু ব্যবহারকারীদের জন্য মোটরসাইকেল এবং কার রাইড উপলব্ধ করায় এবং যাত্রীরা সহজেই আপনার মোবাইল অ্যাপটি ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় সেবা বুক করতে পারেন।

 

৪. রয়েল রাইড (Royal Ride)

রয়েল রাইড ওয়েব এবং মোবাইল অ্যাপ দ্বারা প্রয়োজনীয় সেবা প্রদান করে, যা গাড়ি এবং মোটরসাইকেল ভেড়ে প্রদান করে।

 

৫. এই সার্ভিস গুলি মুখ্যত

ঢাকা শহর এবং অন্যান্য বৃহত্তর শহরে উপলব্ধ তবে কিছু এলাকায় এগুলি সীমিত হতে পারে। আপনি আপনার সকলো বেশিরভাগ রাইড শেয়ারিং সার্ভিসে অ্যাক্সেস পেতে অ্যাপ স্টোর থেকে অ্যাপগুলি ডাউনলোড করতে পারেন এবং তাদের সাথে সময় কাটিয়ে প্রয়োজনীয় সেবা বুক করতে পারেন।

 

৫. রাইড শেয়ারিং থেকে আয় কীভাবে চলে?

 

রাইড শেয়ারিং একটি সার্বজনীন পরিবহন সেবা, যেখানে একজন যাত্রী তার গাড়ি ব্যবহার করে অন্য যাত্রীদের সাথে ভাগ করে তাদের গন্ধগ্রহণ করে। এই প্রকারের পরিবহনে যাত্রীরা একই গন্ধগ্রহণের পথ ধরে একসাথে যায়, যা খরচ সম্পর্কে সহায়ক হয়। যাত্রীরা এই সেবা পেতে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বা ওয়েবসাইট ব্যবহার করে রাইড শেয়ার সেবা প্রাপ্ত করতে পারে।

রাইড শেয়ারিং থেকে আয় কীভাবে চলে, তা প্রধানত নিম্নলিখিত উপায়ে উল্লেখ করা যায়

 

যাত্রীদের মাধ্যমে কামিশন উপার্জন: রাইড শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মে গাড়ির মালিকরা আপনাকে একসাথে গন্ধগ্রহণ করার জন্য তাদের গাড়ি ব্যবহার করতে অনুমতি দেয়। যখন আপনি কাউকে সাথে যাত্রা করাতে যাবেন, আপনি সাধারণভাবে গাড়ির মালিকের কাছ থেকে কামিশন পেতে পারেন। এই কামিশন বা ফি রাইড শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মের নির্ধারিত প্রক্রিয়া অনুযায়ী চলতে পারে।

 

১. প্রয়োজনীয় শুল্ক

কিছু রাইড শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম সার্ভিস ফি অথবা বুকিং শুল্ক থেকে একটি অংশ উত্তোলন করতে পারে। যেমন, আপনি আপনার যাত্রীদের দ্বারা দেয়া প্রয়োজনীয় শুল্ক থেকে আপনার আয় বেড়ে যেতে পারে।

 

২. স্পেশাল অফার এবং প্রমোশন

কিছু সময় রাইড শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম বিশেষ অফার এবং প্রমোশন চালাচ্ছে, যা আপনার উপার্জন বা আয়ের সুযোগ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।

 

৩. রেফারেল অ্যাবাউন্ট এবং বোনাস

কিছু রাইডশেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম রেফারেল অ্যাবাউন্ট সিস্টেম চালাচ্ছে, যাতে আপনি আপনার স্বজন, বন্ধু বা অন্য লোককে আমন্ত্রণ জানাতে পারেন। তাদের রেফারেল কর

 

 

 

 

 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *