Ldtax Required Documents 2023 । অনলাইনে খাজনা দিতে যে তথ্যগুলো প্রয়োজন পড়বে

অনলাইনে খাজনা দেওয়া বাধ্যতামূলক, এখন কোনভাবে আপনি ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে খাজনা পরিশোধ করতে পারবেন না  – Ldtax Required Documents 2023

দাখিলা বলতে কি বুঝায়? ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের বিপরীতে প্রদত্ত রসিদকে বলে দাখিলা বা আর আর (রেন্ট রিসিট) দাখিলা ভূমি মালিকানা প্রমাণের প্রাথমিক দলিল। তাই পূর্বের খাজনা রশিদ অথবা অনলাইনে এন্ট্রি করার সময় এমন দাখিলা রশিদ প্রয়োজন পড়ে।

যেকোনো ইউনিয়ন ডিজিটাল অফিসে এনআইডি কার্ড, জন্ম তারিখ ও খতিয়ান নম্বর ব্যবহার করে। নিবন্ধনের পর এই পোর্টালে লগইন করে অথবা ইউনিয়ন ডিজিটাল অফিসে গিয়ে ভূমির উন্নয়ন কর দিতে পারবেন। এই সময় বিকাশ বা নগদের মতো মোবাইল ওয়ালেট ব্যবহার করে করের টাকা পরিশোধ করা যাবে। কর দেয়ার পর ইমেইলে অটোমেটিক একটি জমার রসিদ চলে আসবে।

একাধিক খতিয়ানের জন্য কি একাধিকবার নিবন্ধন করতে হবে? না, একটি নিবন্ধিত প্রোফাইলে একাধিক খতিয়ান যুক্ত করা যায়। আপনি অনলাইনে খতিয়ানযুক্ত করার ক্ষেত্রে স্ক্যান কপি বা মোবাইলে তোলা ছবি ব্যবহার করতে পারবেন। এক্ষেত্রে স্ক্যানার দিয়ে স্ক্যান করে নেওয়াই উত্তম।

অনলাইনে খাজনা পরিশোধের ক্ষেত্রে প্রথমবারই নিবন্ধন করতে হয় এবং পরবর্তীতে নিবন্ধিত ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে প্রতি বছর ভূমিকর পরিশোধ করা যায়।

নিবন্ধনের সময় ভুল নাম্বারে ওটিপি চলে গেলে করণীয় কি? হটলাইন নাম্বারে (১৬১২২) যোগাযোগ করতে হবে।

Caption: Source of information

অনলাইনে খাজনা দিতে যা প্রয়োজন । ভূমিকর প্রদানের জন কি কি তথ্য প্রয়োজন হয়?

  1. জাতীয় পরিচয় পত্র বা এনআইডি-যার নামে ভূমি রয়েছে।
  2. মোবাইল নম্বর বা সিম নম্বর-যা ভূমির মালিক ব্যবহার করবে।
  3. হোল্ডিং নাম্বার- যা ভূমি অফিস থেকে পাবেন

হোল্ডিং বা জোত নম্বর কি?

একটি খতিয়ানে একটি দাগ থাকতে পারে, আবার একাধিক দাগও থাকতে পারে। এ রকম একটি খতিয়ানের অন্তর্ভুক্ত ভূমিকে হোল্ডিং বা জোত-জমা বলে। হোল্ডিংয়ের পরিচিত নম্বরকে হোল্ডিং নম্বর বলে। খতিয়ান হলো দখলিস্বত্বের প্রামাণ্য দলিল। এক বা একাধিক দাগের সম্পূর্ণ বা আংশিক ভূমি নিয়ে এক বা একাধিক ব্যক্তির নামে সরকার বা রাজস্ব কর্মকর্তা কর্তৃক যে ভূমিস্বত্ব প্রস্তুত করা হয়, তাকে খতিয়ান বলে। প্রতি খতিয়ানের একটি পৃথক পরিচিতি নম্বর থাকে। খতিয়ানকে ‘রেকর্ড অব রাইটস’ বা ‘স্বত্বলিপি’ বলা হয়। খতিয়ান হচ্ছে নিখুঁত মালিকানা স্বত্ব ও দখলিস্বত্বের প্রামাণ্য দলিল। খতিয়ানে মৌজা নম্বর, জেএল নম্বর, স্বত্বের বিবরণ, মালিকের নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা থাকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *