হুন্ডি কি? বেশি রেমিটেন্সের জন্য হুন্ডি বৈধ নাকি অবৈধ?

বেশি রেমিটেন্সের জন্য হুন্ডি বৈধ নাকি অবৈধ?

 

 

১। হুন্ডি কি?

হুন্ডি হল বেআইনী পথে অর্থ পাচার। যেমন ধরেন সৌদীর এক প্রবাসী ভাই ব্যাঙ্কের মাধ্যমে এক রিয়াল পাঠালেবাংলাদেশে সে পাবে ত্রিশ টাকা। আর হন্ডিরে মাধ্যমে পাঠালে পাবে ৩৭ টাকা। এখানে খানে তার মুনাফা ৭ টাকা।

 

২। হুন্ডি টাকা পাঠানো অপরাধ কেন

হুন্ডি বা কুণ্ডলিনী সাধনার নামে টাকা পাঠানো অপরাধ কারণ এটি একটি ধারণাগত এবং ব্যক্তিগত সাধনা প্রক্রিয়া, একটি বৌদ্ধিক প্রস্তাবনা বা ধ্যান পথ নয়। এই প্রকারের দ্বৈত বা প্রতাদ্বৈত ধারণা সাধকের প্রতি অপরাধের রূপে ব্যবহৃত হতে পারে এবং নানা ধরণের আপত্তি উত্পন্ন করতে পারে।

তবে, সাধনার স্বচ্ছতা এবং সাহিত্যিক উন্নতি সাধকের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে, এবং এটি ব্যক্তিগত ধারণা এবং আধ্যাত্মিক বিকাশে সাহায্য করতে পারে। তবে, যেকোনো প্রকারের বা ধরণের সাধনা দ্বারা টাকা পাঠানো বা অপ্রয়োজনীয় দান করা প্রতিষ্ঠিত সমাজে একটি সুস্থ সামাজিক প্রক্রিয়া নয় এবং এটি প্রধানভাবে সাধকের নিজস্ব সাধনার সমস্যা হতে পারে।

 

৩। ব্যাংকে টাকা না পাঠিয়ে হুন্ডি টাকা পাঠানো অপরাধ কেন বাংলাদেশে

ব্যাংকে টাকা না পাঠিয়ে হুন্ডি টাকা পাঠানো একটি অপরাধ, যা বাংলাদেশে আর্থিক অপরাধের তথ্য প্রযুক্তিগত অপরাধে প্রবৃদ্ধি পাচ্ছে। এই প্রকারের অপরাধে একটি ব্যক্তি বা সংগঠন অন্যের টাকা সংগ্রহ করে তা ব্যক্ত বা সংগঠনের সাথে প্রতিষ্ঠান করে এবং এই সাধারণ মানুষের ধনের লাভ প্রদান না করে অপ্রয়োজনীয় স্বার্থ প্রাপ্ত করে।

এই ধরণের অপরাধ ব্যক্তিগত আর্থিক ক্ষতি, আর্থিক নিষ্কৃতি এবং সমাজের আর্থিক দিকে ক্ষয়ক্ষতি উত্পন্ন করতে পারে। বাংলাদেশে এই ধরণের অপরাধ আর্থিক অপরাধ আইনের সাথে মিলিত এবং অত্যন্ত দোষী ব্যক্তিদের প্রতি শাস্তি প্রদানের আশ্বাস দেওয়া হয়।

 

৪। ব্যাংকে টাকা না পাঠিয়ে হুন্ডিতে টাকা পাঠানো অপরাধ কেন

ব্যাংকে টাকা না পাঠিয়ে হুন্ডি টাকা পাঠানো অপরাধ একটি অপরাধিক প্রক্রিয়া, যা আমরা মানি লান্ডেরিং বলতে পারি। এই প্রক্রিয়াটি সাধারণভাবে ধারণাগত অপরাধের তথ্য প্রযুক্তিগত অপরাধে সংযুক্ত থাকে, এটি ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ থেকে টাকা চুরি করার প্রযুক্তিগত উপায় হতে পারে।

মানি লান্ডেরিং মাধ্যমে অপরকে বিনা অনুমতির সাথে ধারণাগত ধরণের লোন দেওয়া হলে, এটি অবৈধ অপরাধ হয়। এটি যদি ব্যক্তি বা সংগঠন দ্বারা অবৈধ উদ্দেশ্যে করা হয়, তাদের আইনে দন্ডিত হতে পারে। এই প্রক্রিয়া আর্থিক সাংবিদানিকতার বিপরীতে এবং সমাজের আর্থিক স্থিতির জন্য ক্ষতি প্রদান করতে পারে, এটি বাংলাদেশে আর্থিক অপরাধের আইনের প্রতি লঙ্ঘন হলে দণ্ড প্রদানের কার্যক্রম নেয়া হতে পারে।

 

৫। হুন্ডিতে টাকা পাঠানো বাংলাদেশের আইন শাস্তি কি?

বাংলাদেশে হুন্ডিতে টাকা পাঠানো একটি অপরাধ হলে, সেই অপরাধের জন্য আইনী শাস্তি ও দণ্ডনীয় কার্যক্রম বিবেচনা হয়। আইনে এই ধরণের অপরাধের জন্য নির্দিষ্ট শাস্তি ও দণ্ড স্পষ্টভাবে উল্লিখিত আছে এবং এটি নির্দিষ্ট আইনী বিধিতে বর্ণিত আছে।

হুন্ডিতে টাকা পাঠানো অপরাধটি আইনে মানি লান্ডিং অধিনিয়ম, ২০১২ নামক আইনে প্রদান করা হয়েছে। এই আইনের অধীনে মানি লান্ডিং সাপেক্ষে আইনী কার্যক্রমের সাথে শাস্তি স্থাপন করা হয়েছে। এই আইনে উল্লিখিত দণ্ড এবং শাস্তির পরিমাণ প্রাধান্যভিত্তিকভাবে অপরাধের মাত্রা এবং প্রকৃতির উপর নির্ভর করে।

আইনের শাস্তি এবং দণ্ডের বিশদ তথ্য স্থানীয় আইনকানুনে ব্যবহার করা হয় এবং আইনী পেশাদারের সাথে যোগাযোগ করা প্রয়োজন। তবে, সাধারণভাবে, মানি লান্ডিং অধিনিয়ম, ২০১২ এ উল্লিখিত অপরাধের জন্য জেলা কোর্ট ও অপর্যাপ্ত প্রতিষ্ঠানে আইনানুগ শাস্তি ও দণ্ড নির্ধারণ করতে সমর্থ।

 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *