এসএসসি (SSC) বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার নিয়ম ২০২৪। এসএসসি পরীক্ষার বোর্ড চ্যালেঞ্জ বা ফলাফল পুননিরীক্ষণ পদ্ধতির নিয়ম PDF
এসএসসি বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার নিয়ম ২০২৪
এসএসসি পরীক্ষার বোর্ড চ্যালেঞ্জ বা ফলাফল পুননিরীক্ষণ পদ্ধতির নিয়ম PDF
আবেদন করার তারিখ -১৩/০৫/২৪ থেকে ১৯/০৫/২৪
এসএসসি দাখিল সমমান পরীক্ষার ফল ২০২৪ সালের ১২ মে সকাল ১১ টায় প্রকাশিত হয়েছে। কোনো শিক্ষার্থী কোনো বিষয় বা পত্রের ফলাফলে সন্তুষ্ট না হলে বোর্ড চ্যালেঞ্জের আবেদন করতে পারে। SSC Equivalence Board Challenge (Answer Sheet এর রিভিশন) আবেদন ১৩ মে ২০২৪ থেকে শুরু হবে।
SSC বোর্ড চ্যালেঞ্জ ফ্রী
বোর্ড চ্যালেঞ্জের আবেদন অবশ্যই এক সপ্তাহের মধ্যে শেষ করতে হবে। প্রতিটি উত্তরপত্র পুনরায় পরীক্ষা করার জন্য আবেদন ফি ১২৫ টাকা করে। বিষয়ের দুটি পত্র থাকলে উভয় পত্রেই আবেদন করতে হবে। বোর্ড চ্যালেঞ্জের আবেদন টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল মেসেজের মাধ্যমে করতে হবে। বোর্ড জানিয়েছে, কোনো ম্যানুয়াল আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
এসএসসি ফলাফল পুননিরীক্ষণ কি?
এসএসসি পরীক্ষায় যারা আশানুরুপ ফলাফল করতে পারেন নি অর্থ্যাৎ ভাল পরীক্ষা দেওয়া সত্ত্বেও যাদের রেজাল্ট খারাপ হয়েছে তাদের পরীক্ষার খাতা আবার মূল্যায়ন করাকেই ফলাফল পুনমূল্যায়ন বা রেজাল্ট বোর্ড চ্যালেন্জ বলে । এ প্রক্রিয়ায় প্রার্থীর খাতায় সব উত্তরের নাম্বার সঠিকভাবে দেওয়া হয়েছে কিনা বা যোগ ফল ঠিক আছে কিনা তা চেক করা হয় । উল্লেখ্য যে, ফলাফল পুন মূল্যায়ন করার ক্ষেত্রে কারো নম্বর যদি বাড়ে তবে বাড়িয়ে দেওয়া হয়, কখনও প্রাপ্ত নম্বর কমানো হয় না ।
সকল বোর্ডের এস এস সি রেজাল্ট প্রকাশিত হওয়ার পর আপনি এসএসসি ফলাফল পুননিরীক্ষণ বা বোর্ড চ্যালেন্জ করতে পারবেন । সাধারনত এসএসসি রেজাল্ট প্রকাশিত হওয়ার চার- পাচ দিনের মধ্যেই এসএসসি রেজাল্ট বোর্ড চ্যালেন্জ করার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় । বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ্য সময়ের মধ্যেই আবেদন করতে হবে । আপনি টেলিটক সিমের মাধ্যমে এসএসসি বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে পারবেন
এসএসসি পরীক্ষার খাতা পুননিরীক্ষণ করার নিয়ম
এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার ফল ঘোষণার পর অনেকেই যেটাকে বোর্ড চ্যালেঞ্জ বলে সেটা আসলে বোর্ড চ্যালেঞ্জ নয়। সেটাকে বলে পুননিরীক্ষণ।
পুননিরীক্ষণে পরীক্ষার খাতা পুনরায় নতুন করে দেখা বা মূল্যায়ন করা হয় না।
১.শুধু খাতা বা উত্তরপত্রে পরীক্ষক কর্তৃক প্রদত্ত নম্বরগুলো যোগ করে দেখা হয় ভুল হয়েছে কি না।
২. উত্তরপত্রে কোনো প্রশ্নের উত্তরে পরীক্ষক ভুলে নম্বর না দিলে, সেই প্রশ্নের উত্তরে শিক্ষা বোর্ডের নিয়ম অনুযায়ী নম্বর দেয়া হয়।
৩. এছাড়া ওএমআর টপশিটে লিখতে বা বৃত্ত ভরাট করতে ভুল হয়েছে কি না সেটাও ভালো করে দেখা হয়।
যদি কোথাও এধরনের ভুল ধরা পরে তবেই শুধু ফল বা রেজাল্ট পরিবর্তন হয়।